• If you are trying to reset your account password then don't forget to check spam folder in your mailbox. Also Mark it as "not spam" or you won't be able to click on the link.

Incest রাতের রজনীগন্ধা

prem543

Member
136
57
44
রাতের রজনীগন্ধা।।
24.02.21


পরের দিন সকাল বেলায় আসিফ ও রানু...আনন্দ ছোঁয়ার সুরেই বাড়ি ফিরল।বাড়ি ফিরে ওরা রিফ্রেশ হয়ে এল।আজ ছুটি তাই।সেলিনা বাড়িতেই আছে সারাদিন। সেলিনা একটু পরে রানুর রুমে গেল।রুমে প্রবেশ করে খাটে বসে...


সেলিনা: কেমন কাটল দীঘার কত দিন?
রানু: বিন্দাস।বেশ দারুন।মনের জানালায় সৃতি হিসেবে থাকবে।
সেলিনা: তাই বুঝি! খুব খুশি।
রানু: হা,মা।এবার আমরা তিনজন মিলে সুন্দরবন বক্ষালি যাবো।কি যাবে না মা!
সেলিনা: না রে।আমার কি সেই বয়স আছে।তোরা যাস।
রানু: না বললে তো হবে না।তোমাকেও যেতে হবে।

এমন সময় আসিফের আবির্ভাব।আর আসিফ ও রানুর সুরে : না মা যাবে তুমি।আমরা তিনজন মিলে ঘুরবো মজা করে।তাই না দিদি!
এই বলেই রানুকে চোখ মারল।
আর তখন রানু হাসতে হাসতে; আমাদের দুজনার আবদার রাখতেই হবে।এই তোমার পা ধরে বসে পড়লাম।কতক্ষন তুমি না হা বলছো।

aআসিফ: আর না বলো না প্লিজ মা।

ওদের দুজনার এমন আবদারে অবশেষে মা অভিভূত হয়ে...
সেলিনা: হা,যেতে পারি।তবে একটি সর্তে।
রানু: কি শর্ত মা?
সেলিনা: আসিফ যদি আমার সাথে ওই গেম না খেলে।
আসিফ: ও টিকলিং গেম বুঝি!
এলিনা: হা।
আসিফ: ওকে তুমি সুন্দরবন গে খেলবো না।

সেলিনা: তবে হা।

রানু; এবার তবে চলো লঞ্চ করে নি।পেতে ছুঁচোর দন মারে তো।
আসিফ: কি রান্না করেছে মা?
সেলিনা: মটন বিরিয়ানি।
আসিফ; চলো মা।জিভে জল এসে গেছে।
রানু: আমার পেটুক ভাই।
আসিফ: আর তুই! ( হাসতে হাসতে)

সেলিনা: আর কথা না।চল তোরা।আমার সাথে ।

এরপর ওরা দায়ন টেবিলে বসল।খাবার আসার প্রতীক্ষায়।সেলিনা খাবার পরিবেশন শেষে সেও খেতে বসল।




 

prem543

Member
136
57
44
Next Part...

লাঞ্চ সেরে ক্লান্তি আবহে আসিফ ও রানু নিজ নিজ ঘরে চলে গেল।আর ওরা নিজ নিজ ঘরে ঘুমিয়ে পড়ল।আর সেলিনা স্টার জলসার না দেখা সিরিয়ালের পর্ব গুলো দেখতে বসে গেল ।

পরের দিন...
বিকেল বেলায় রানুর সাথে হঠাৎ নার্গিসের দেখা।আর তখন ওরা একটি নির্জন স্থানে বসে ...
নার্গিস: এই দীঘা কেমন কতালি রে! খুব হাসি হাসি মুখ দেখছি তোর। দীঘার সমুদ্র জোয়ারে বেশ ভাসলি বল।

রানু: খুব বেশ সুন্দর।আর সমুদ্র জোয়ারে আমার মন ভেসে গেছে প্রবল ভাবে।


নার্গিস: টা তো ভাসবি। অমন হ্যান্ডসাম ভাই ছিল যে।

rami: কি বলতে চাইছিস!

nআর্গিস: ভাজা মাছটা বুঝি উল্টে খেতে জানিস না।বলছি কি,,তোর ভাইয়ার বডি খানি যা দেখতে না রে।
আর তোর সেই ভাইয়ার সাথে বেশ ফষ্টি নস্টি করলি তো!

রআনু: এক থাপ্পর দিব কিন্তু।মুখে কিছু বুঝি আটকায় না।

নার্গিস: সত্যিই বললেই বুঝি থাপ্পর খেতে হয়!( দুষ্টুমি ছোঁয়ায়

রানু:বেশরম কোথাকার!



 

prem543

Member
136
57
44
নার্গিস: তাই!
রানু:হা,
ন নার্গিস: যাক সে কথা।তোর ওগুলো বেশ মোটা হয়ে গেছে এই দুদিনেই।ভাইয়ার হাতের ছোঁয়ায় ।তাই না?

রানু:কি বলিস ওসব।লজ্জা করে তো!
নার্গিস:লজ্জাবতী গাছ ডুবে ডুবে জল খায়।(হা হা হা)
রানু: আমি চলে যাচ্ছি।

nআর্গিস তখন হাত ধরে জোর করে বসিয়ে দিল।

aআর ...আমার কথার জবাব দে আগে!ভাইয়ার হাতের ছোঁয়ায় ওগুলো মোটা হয়ে গেছে তাই না!


রানু: হা,(লজ্জায় চোখ লাল করে)

nargus:বেশ।ভালো তো।এই তো চাই।তোর ভাইকে নিয়ে একদিন আমার কাছে আয়।আমরা দুজনে আসিফকে নিয়ে মজা করব।

রআনু: না রে।পর্ব না।

naegis: নিয়ে আয়।তোর টাকার পাহাড়ের চূড়ায় যেতে ইচ্ছে করে না বুঝি!

রানু:হা।

nArgos: তবে!

রানু: কিভাবে!

নার্গিস: ভাইয়ার ব্রেন ওয়াস করে...ওকে টেরোরিস্ট বানিয়ে দিতে হবে।বেশ কেল্লা ফোটে!

রানু: না রে।

naegis: vebe দেখিস।

rami: ওকে।আসি।

eরপর ওরা প্রস্থান করল।







 

prem543

Member
136
57
44
***রাতের রজনীগন্ধা***
01.06.21


নার্গীসের সাথে নানান কথা বার্তা বলার পর রানু বাড়ি ফিরল।তখন সবেমাত্র সন্ধ্যা।মা সেলিনা রান্না বান্না ফেলে...

সেলিনা: এই বুঝি বাড়ি ফিরে আসার সময় হল!আর একজনের তো এখনও বেপাত্তা।

রানু:এই নার্গীসের সাথে দেখা হল,তাই ফিরতে দেরি হল।এই মা কিছু খেতে দাও! পেটে ছুঁচোর দন মারছে।

সেলিনা :একটু বস।আমি তোর জন্য বাটার টোস্ট আর কফি নিয়ে আসছি।

আর এমন সময় আসিফ বাড়ি ফিরলে...
রানু:ভাইয়ার জন্যও টোস্ট ও কফি নিয়ে এসো মা।

আসিফ: হা,মা কিছু নিয়ে এসো।খুব খিদে পেয়েছে।

সএলিন: তোরা দুজন গল্পঃ কর।আমি তোদের জন্য খাবার নিয়ে আসছি।

মা সেলিনার প্রস্থানের পর...

রানু : ভাই দীঘা থেকে ফিরে এসে আমায় একটুকুও ভালো basis না।

আসিফ: কে বলল! আমি তোকে বড্ড ভালোবাসি।

রানু: তাই !(বলেই চুড়িদার থেকে উর্ণত সরিয়ে দিল ।)

আর ঠিক তখন সেলিনা প্রবেশ করার পথেই ঊর্ণতা ঠিক করে নিল।আর ওরা তিনজন টিফিন সারল।
 

prem543

Member
136
57
44
রাতের রজনীগন্ধা।।
Next Part....


টিফিন সেরে আসিফ নিজ ঘরে যাবার পরে...
সেলিনা: পোশাক ঠিক থাক পড়বি...না তো ভাইয়ার সামনে উড়না পরে গেলেও তোর আকেল নেই।



রানু: আমার ছোট ভাই।একটু হয়তো সরে গেছে,ট বলে বকবে এমন করে!

সেলিনা: সে ভাই হোক আর যেই হক।ঠিক ভাবে পোশাক পড়া চাই।

রানু: না।আমি মডার্ন যুগের মেয়ে।তাই মডার্ন পোশাক পড়ব।আর উড়না তূর্ণা যদি সরে যায় যাবে।

সেলিনা;না মেয়ে।একটু বোঝার চেষ্টা কর।

রানু:না।

সেলিনা; কি আর বলবো।তোর যেটা ইচ্ছা।

রানু: এই তো আমার সুইট মম।

এরপর কয়েকদিন কেটে যাবার পর...
একদিন রাত্রি...১১ টায়।

সেলিনার ঘুম না এলে পায়চারি করতে থাকে।আর এমন সময় আসিফের ঘর থেকে যৌণ দীপ্ত শব্দ ভেসে এলে...

সেলিনা আসিফের ঘরের দরজায় একটু ঠেলে দিয়েই...যা দেখল ট দেখে সেলিনার চোখ চড়ক গাছ।

দেখল আসিফ পেনিসটা মাস্টারবেট করছে।আর খুব খিচাছে।এমন সিন দেখে সেলিনা কম আগুনে জ্বলতে জ্বলতে নিজ ঘরে এসে...


কতদিন হল সামি চলে গেছে।আজ মনে হচ্ছে আবার একটু যৌণ সুখ এমন ভাবনা শুরু করে দিল।কিন্তু,ছেলের সাথে এসব কি করা যাই!

আর এমন চিন্তা ভাবনায় সেলিনার ঘুম এল।আর ঘুমের মাঝে আসিফের সাথে যৌণ তৃপ্তির সুখ নিচ্ছে এমন স্বপ্ন দেখল।
 

prem543

Member
136
57
44
পরবর্তী পর্ব...

পরের দিন দুপুরবেলায় (রবিবার) মা সেলিনা স্নান করতে যাবার পূর্বে যৌণ তৃপ্তিমুলোক চিন্তায় বিছানায় Bra ফেলে স্নান রুমে প্রবেশ করল।প্রবেশের সময় ইচ্ছে করেই নিজ গামছা আর নাইটি না নিয়েই স্নান রুমে প্রবেশ ।

প্রবেশ করেই...আসিফ আসিফ আসিফ বলে চিৎকার করলে...

কি হলো মা! কিছু বলবেন বুঝি?

এই বলছিলাম কি...নাইটি আর গামছা না নিয়েই এসে গেছি।তাই নাইটি গামছাটা দে না রে!

ওওকে মা।(সেলিনা কামুকি হাসিতে মনে মনে ঘরে প্রবেশ করলেই দেখবি মজা)

আসিফ ঘরে প্রবেশ করে bra bichanay dekhe চোখ আকাশে!কি সুন্দর।এই সব ভাবনায় দেরি হলে মায়ের বারবার ডাকে গামছা আর নাইটি ত দিয়েই আবার মায়ের ঘরে!(সেলিনাও জানে ওর ঘরেই যাবে।)


আসিফ মায়ের ঘরে আবার প্রবেশ করেই bra টা নানান ভাবে দেখতে দেখতে....যেই হতে নীল।আর অমনি মা উপস্থিত।আর গোপনে ছেলের কামনা বাসনা মন দেখতে থাকল।
















images-6
bad love emoticons

images-5


নিজ bra ছেলের হাতে এমন ভাবে দেখে সেলিনা মিষ্টি করে হাসল।আর ওই হাসি শুনেই ,,,আসিফ এক দৌড়ে নিজ ঘরে।মা বেশ আনন্দিত হল।মনে মনে ভাবল ছেলেকে দিয়েই আবার যৌণ সুখ নিব।আর হাতে থাকল।


আর ওদিকে আসিফ ...মায়ের bra টা তো চমৎকার।রানুর চেয়েও দারুন ফিগার।এমন মালকে কাছে পেলে জীবন হবে ধন্য।
 

prem543

Member
136
57
44
রাতের রজনীগন্ধা।।
02.06.21


সেইদিন রাতে ডিনার সেরে রানু,আসিফ,সেলিনা নিজ নিজ ঘরে চলে গেল।আর তার একটু পরে সেলিনা আসিফের জন্য দুধের গ্লাস হাতে আসিফের ঘরে গিয়ে দরজায় নক করল।

আসিফ; কে !দিদি নাকি!

সেলিনা: আমি তোর মা,এই দুধ টুকু এনেছি বাবা।


আসিফ: না,দুধ পান করব না।

সেলিনা: নে এই ত একটু দুধ !খেয়ে নে।তোর শরীর টা ভেঙে গেছে তো!

আসিফ:কি যে বলো না মা।


সেলিনা: আগে তো দরজা খোল।

আসিফ: টা খুলছি।

(সেলিনা পরনে স্লিভলেস নাইটি,,আংশিক ক্লিভেজ দেখা যায়)


আসিফ দরজা খুলেই ,,,সেলিনাকে এমন ভাবে দেখে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে রইল।

সেলিনা: কি দেখছিস এমন করে!

আসিফ(লজ্জায় চোখ লাল করে): কই কিছু না তো!

সেলিনা: এখন তবে দুধ টা খেয়ে নে।

আসিফ: না খাবো না মা।

সেলিনা তখন জোর করে দুধ টা খেয়ে দিতে গেলে আসিফ বাঁধা দিতে গেলে উচু উচু পাহাড় এ একটু টাচ করেই কেমন কেনো যেনো হয়ে গেল।আর সেলিনা জর করেই দুধটা খেয়ে দিল।
 

prem543

Member
136
57
44
images-3
সেলিনা আসিফের জন্য ঠিক এমন আবেশে দুধের গ্লাস হাতে নিয়ে মিষ্টি মধুর হাসির ছোঁয়ায় দুধ টা জর করে খেয়ে দিয়েই ছাড়ল।
 

prem543

Member
136
57
44
রাতের রজনীগন্ধা।।
Next Part...


এরপর থেকে আসিফ মায়ের পিছন ঘুর ঘুর করে।রানুকে বিশেষ পাত্তাই দেই না।এতে রানুর বেশ অভিমান সঞ্চার ঘটে।আসিফের কাছে এখন আর রাতের রজনীগন্ধা রানু না,ওর মা সেলিনা।

সেলিনা ও যেমন কেমন হয়ে গেছে।আসিফের পেনিস টার উত্তেজনা স্বপ্নে।সেলিনা আর সেলিনা নেই।সেলিনা নানান ভাবে ছেলেকে ওর ক্লিভেজ দেখিয়ে চলল।আসিফ ও মার সেই রূপ আর যৌবন ছোয়ায় পাগল।

এই তো সেদিন সেলিনা স্কুল স্টাফ সহ বন্ধুদের সাথে পিকনিক করার জন্য রেডি হতে থাকল।

আর রেডি হয়ে আসিফকে বাইকে করে স্কুলে পৌঁছে দিতে বলআর জন্য...স্কুল থেকেই দু খানি সুমো বেরিয়ে যাবে পিকনিকের সেই পার্কে ।

যেই ঘরের দরজাটা একটু সরিয়েছে,আর অমনি দেখতে পেল,আসিফের পেনিস নাড়াচাড়া।বারমুডার উপর দিয়ে। রানু দেখতে দেখতে কামুকি হাসির একটু হাসি হাসলে,আসিফ টা শুনেই সামনের দরজায় মায়ের চোখে চোখ পড়লেও সেলিনা পালিয়ে গিয়ে নিজ রুমে।আসিফ তখন চরম লজ্জায় চোখ মুখ লাল করে ফেলেছে।সেলিনা তখন উপর হয়ে....

আসিফএর ওটা কত বড় আর কত মোটা...ওটা তো নিয়েই ছাড়ব।তারপরেই মা হয়ে ওটা কি নেওয়া ঠিক!আমার পক্ষে ওটা কি ঠিক।এর পরেই আবার না যৌণ তৃপ্তির সুখ নেওয়া দরকার।আর ঘরে ঘরেই গোপন থাকবে।কেউ তো আর জানছে না।

এর পরেই ওর সহকারী শিক্ষিকা সেলিনাকে ফোন করে তাড়াতাড়ি যেতে বলে।

তখন সেলিনা আসিফের ঘরে আবার গেল।














 

prem543

Member
136
57
44
images-9

আসিফের ঘরে ঠিক এমন সাজে এমন ভাবে গেল।আসিফ তখন হা করে মাকে দেখছে।এই দেখে...

সেলিনা :কি দেখছিস !তোর মা বুঝি সাজতে পারে না!একটু না হয় সাজলাম।আজ যে আমাদের পিকনিক জানিস তো!

আসিফ:হা,মা জানি তো!

সেলিনা:চল তবে...

আসিফ: চলো মা।

এই বলে আসিফ ওর মা বাইকে করে স্কলে গেল।
 
Top