• If you are trying to reset your account password then don't forget to check spam folder in your mailbox. Also Mark it as "not spam" or you won't be able to click on the link.

Incest শেষ বেঞ্চের ছাত্র

prem543

Member
136
57
44
আমার লেখা দুখানি গল্পঃ
1.রাতের রানীর নাচে জিবন পথ এলোমেলো(চলছে)
2.রাতের রজনীগন্ধা(চলছে)


উপড়িলিখিত দুই খানি গল্পের পাশাপাশি আর এক খানা গল্প লেখার পথে অগ্রসর হতে চলেছি।

গল্পের নাম:
***শেষ বেঞ্চের ছাত্র।।
এই গল্পটিতে হিরোর ভূমিকায় আছে রাজু (আমি)
হিরোইন টিনা(মা)
আর একটি চরিত্রে রূপদান করেছেন সুনীল(বাবা)


... শেষ বেঞ্চের ছাত্র...নামাঙ্কিত গল্পটি পথ করে আপনাদের সমালোচনামূলক মতামত দিতে ভুলবেন না।কেননা,আপনাদের মতামত নিয়ে গল্পটি লেখার মাত্রা পাবে।
 

prem543

Member
136
57
44
***শেষ বেঞ্চের ছাত্র...
গল্পের প্লট....

পূর্ব মেদিীপুরের দীঘায় একটি ধ্বনি পরিবারের বসবাস।পরিবারটিতে তিনজন মেম্বার থাকে।ওরা তিনজন খুব আনন্দ স্নাত হাসিখুশী মাঝেই একটার পর একটা দিন অতিবাহিত করে।ওরা বেশ খুশি।তবুও বাবা মায়ের একটাই কস্ট বা আফসোস...ওদের একমাত্র পুত্র লেখা পড়াই বেশ কাচা। কোনমতেই লেখা পডার উন্নতি ঘটে না।আর এই নিয়েই ওদের মানে বাবা মার বেশ দুঃখ,কষ্ট।

তবে গল্পের চরিত্রে যারা আছেন তারা হলেন...

.





images-20

আমি (রাজু)।।
টেনে টুনে m.p. গন্ডি পার করে এবার উচ্চমাধযমিক দিতে চলেছে।
M.P. পরীক্ষা ফেল করতে করতে পাস করলেও

উচ্চমাধ্যমিক ū
 
  • Like
Reactions: Jaforhsain and sdas

prem543

Member
136
57
44
***শেষ বেঞ্চের ছাত্র...
গল্পের প্লট....

পূর্ব মেদিীপুরের দীঘায় একটি ধ্বনি পরিবারের বসবাস।পরিবারটিতে তিনজন মেম্বার থাকে।ওরা তিনজন খুব আনন্দ স্নাত হাসিখুশী মাঝেই একটার পর একটা দিন অতিবাহিত করে।ওরা বেশ খুশি।তবুও বাবা মায়ের একটাই কস্ট বা আফসোস...ওদের একমাত্র পুত্র লেখা পড়াই বেশ কাচা। কোনমতেই লেখা পডার উন্নতি ঘটে না।আর এই নিয়েই ওদের মানে বাবা মার বেশ দুঃখ,কষ্ট।

তবে গল্পের চরিত্রে যারা আছেন তারা হলেন...

.





images-20

আমি (রাজু)।।
টেনে টুনে m.p. গন্ডি পার করে এবার উচ্চমাধযমিক দিতে চলেছে।
M.P. পরীক্ষা ফেল করতে করতে পাস করলেও

উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় পাশ করবে কি টা নিয়ে ঘর
দুশ্চিন্তায়।
পরীক্ষার বাকি আর মাত্র ছয় মাস।
18+বছর।তবে রাজুর বিহেফ বেশ ভালো
বন্ধু বান্ধবদের সাঠে হাসি ঠাট্টা আদ্যা দেই।

এই রাজু হল গল্পের হিরো।






images-8

মা (টিনা)।।
গল্পের হিরোইন। হাইস্কুলের হেড মিস্ট্রেস।ফিগারটা বেশ দারুন।আর দেখতে ভিসন সুন্দরী।বাড়ি আর স্কুল .. এই নিয়েই তার চলার পথ।
ফিগার...36/34/32....শাড়ি পরতে লাইক করেন।
45+








images-21

বাবা,(সুনীল)
ব্যাংক ম্যানেজার।
53+

এই নিয়ে ওরা তিনজন।
গল্পের প্লটের নিরিখে ....

শেষ বেঞ্চের ছাত্র...গল্পটি লেখার পথে এগিয়ে যাবো








images-5
 
  • Love
  • Like
Reactions: Jaforhsain and sdas

sdas

New Member
38
20
8
আপনার গল্পের প্লটটা খুবই ভালো লাগলো
গল্পটা পড়ার অপেক্ষায় রইলাম ।
 
  • Like
Reactions: Roy Sankar

prem543

Member
136
57
44
আমি (রাজু) মা বাবার একমাত্র পুত্র।বড্ড আদরের পুত্র আমি। লেখা পড়ায় বেশ কচা।খুব কস্ট করে MP exam পাশ করলেও H.S. exam পাশ করব কি টা নিয়ে আমার চ্চেয়ে বাবা মা আরো বেশ দুশ্চিন্তায়। আমি লেখা পডাই ঠিক মনোযোগী হতে পারি নি

আমার এই সামনের আসনন পরীক্ষা নিয়ে বাবা মা রোজ আলোচনা করে খাবার টেবিলে বসে ।আর পরীক্ষার বাকি মাত্র six months.


এই তো সেদিন...ডিনার করতে করতে।।

বাবা: ওই রাজু।।কেমন লেখা পডা চলছে!

রাজু: ভালোই।

এই কথা শুনে...
মা: ভালো না কচু।কিছুই উন্নতি ঘটছে না তোমার ছেলের।সেদিন ওর প্রাইভেট টিউত্র আমার সাথেই রাজুর লেখা পড়া নিয়ে গল্পের মাঝে জানিয়ে দিল রাজু এবার হইতো আর পাশ করতে পারবে ন।

বাবা: এখন কি করা যায়?

মা: আমি কি করে বলব।

এই বার্তার মানে রাজু ডিনার শেষ করে নিজ রুমে গেলো।

তখন বাবা: পারলে তুমিই পারবে।লেখা পডায় রাজুকে ব্রিলিয়ান্ট করতে।আর তুমি না পারলে কেউ পারবে না।
মা: কিভাবে আমি পারব.. বলো দেখি।

বাবা: তুমি রাজুকে seduce করবে।

মা: মুখে বুঝি কিছু আটকাই না।আমার পেটে ধরা ছেলেকে seduce ! এসব কি বলো,!!!

বাবা: হা ,আমি ঠিক বলছি। মনে রেখো,তুমি হেড মিষ্ট্রেস।আর আমি ব্যাংক ম্যানেজার।সমাজে আমাদের বেশ নাম আছে।আর আমাদের রাজু ফেল করে গেলে সমাজের চোখে কেমন যেনো বেমানান লাগবে আর তাই .

মা: কিন্তু ,রাজু তো আমার পেটে ধরা একমাত্র ছেলে।আর ওকে seduce...পারব না আমি কোনমতেই।

বাবা: পারব না বললে হবে না,তোমাকে পারতেই হবে। আর তুমি পারবে।নিশ্চই পারবে।

মা: না ,

বাবা: না না করে না ।আমাদের ছেলের উজ্জ্বল ভবিষ্যত এর জন্য তোমায় পরতে হবে 7

মা: তাই বুঝি!

বাবা: হা,একদম তাই।

মা: ঠিক আছে।চেষ্টা করব।

বাবা: আশা করি তোমার হাত দিয়ে ও হবে সেরা ছাত্র।তুমি ওকে সেরা বানিয়ে দাও।

মা: দেখা যাক কি হয়।

এভাবে গল্প করতে করতে ডিনার সেহ করে।ঘুমোতে গেলো।

পরের দিন সকালে....
ব্রেক ফাস্ট করার ফাঁকে...
বাবা,: রাজুর ঘুম ভাঙ্গেনি কি এখনো!বেলা জরিয়ে গেছে তো।
মা: না গো।

বাবা: ওর রুমে গিয়ে চা দিয়ে seduce করবে ভেখন।যাও রাজুর রুমে।

টিনা তখন...



images-18

রাজু ওর মাকে এভাবে দেখে,কেমন যেনো হতে থাকল।তখন টিনা..নিজের বুকের দিকে তাকিয়ে...
লজ্জার মত অভিনয় করে..শাড়িটা টিক করে দিল দৌর।

টিনা তখন সুনীলের ঘরে গিয়ে...
এই শুনছো।।রাজু আমার উন্মুক্ত বুবস দেখিল গো।চোখ ফর ফর করে দেখিল।

বাবা: তবে।ওহ! তো তোমার ওগুলো খাবেই।কিন্তু খেতে অমনি অমনি দেবে না।লেখা পডার উন্নয়নে ধীরে ধীরে তোমার সারা শরীর ওকে দেবে। যেভাবেই হোক ওকে ব্রিলিয়ান্ট ছাত্র বানাবে।

টিনা: তাই! সারা শরীর ।তুমি কি খাবে তখন।

বাবা: আমি যা খাবার খেয়েছি।এবার ছেলেকে খাওয়াও।আর ব্রিলিয়ান্ট ছাত্র বানাও।তুমিই তো কমপ্লান।আর তোমার দুধে যেভাবে তাকাচ্ছিল বললে...তাতে মনে হচ্ছে কাজ হবে ।জনই তো কট ফেল করা ছাত্র গার্ল ফ্রেন্ডের চ্ত্র ছায়ায়।নামিদামি চাকুরী পায়।

টিনা: ঠিক আছে আমার চেষ্টার কসুর থাকবে না ।

বাবা: সাবাস!এই না হলে আমার ডিয়ার।তোমার মিশন শুরু কর।এক মাসেই যেনো লেখা পডার উন্নয়ন ঘটে।মনোনিবেশ করে।আর H.S.exam এ ভালো রেজাল্ট করে।

এমন কথার ফেক ফাঁকে সুনীল ...এরে দশ টা বেজে গেছে।এখুনি ব্যাংক এ যেতে হবে।।

আর টিনাও স্কুলের পথে রওনা দিতে থাকল।

এভাবেই জার জার রুটিন মাফিক প্রোগ্রামে বেরিয়ে পরল।রাজুও স্কুলে গেল।

সেদিনের মত সারাদিন শেষ করে একে একে সবাই বাড়ি ফিরল।আর সেই রাতেও ডিনার শেষ করে নিল।

এরকম ভাবে দু দিন কেটে গেল।
একদিন। এমনই এক রাত্রিতে...



images-9

আমি ঘুমের পথে বিভোর।আর টিক সেই মুহূর্তে মা ক্লিভার্জ বের করে আমার রুমে এসে পাশে বসল।আমি ঘুমের ভান করে আছি ।আকস্মিক ভাবে আমার বুকে হাত দিয়ে একটু আলতো আদরে ঘুম আমি চোখ বন্ধ করে মনেমনে উত্তেজনায় ছটফট করতে থাকি।পরিশেষে আর না থাকতে পেরে চোখ খুলে মাকে পাশে বসতে দেখি।তখন সে আমার স্পর্শ করা বাদ দিয়েছে।

আমার চোখ খুলেই দেখেই আসি বলে চলে যেতে চাইলে আলতো করে দুধ টাচ করলে,,
মা আমার রুম থেকে প্রস্থান করল।



images-7

প্রস্থান করার সময় মায়ের ক্লিভারজ এভাবেই দেখতে পেলাম।আর পেনিস ত যে স্কট হয়েছে।টা মাও অনুধাবন করে যাবার টাইম মিচকি হাঁসি দিয়েই চলে গেল।

এই ভাবেই আর তিনটি দিন চলে গেল।তিনদিন পর ছুটির রবিবারে ....দুপুর বেলায় মা স্নান করতে বাথরুমে গেছে।এমন সময় ব্লেডে নখ কট গিয়ে একটু আঙ্গুল কেটে গেলে,বোরোলিন খোঁজ করতে করতে মায়ের রুমে চলে যায়...

আর রুমে দেখি, খাটের উপর লাল কালারের ব্রা।ব্রা টা মায়ের টা বুঝতে অসুবিধা হল না ।আর তখন আমি....
ব্রা টা হাতে নিয়ে বেশ ভালো ভাবে দেখতে থাকলাম।আর দেখতে দেখতে যেই মুখে ধরেছি সুগন্ধে মাতোয়ারা হতে...আর তখনি ...

মা উপস্থিত।






images-50

স্নান করে ঠিক এভাবেই আমার দিকে তাকালে,
আমায় দেখে ব্রা মুখে নিতে।আর তখন আমি লজ্জায় চোখ দুটো লাল করে এক দৌরে প্রস্থান করলাম।

আসলে মা ইচ্ছা করেই যেখানে সেখানে ব্রা, প্যানটি ফেলে রাখে।যাতে রাজুকে সিদিয়াস করা যায়।আজ যেমন সেই মিশনে সফল।

মা জানে রাজুও তো রক্তমাংসের মানুষ।তাই রাজুও ও সব নিয়ে আনন্দ করবেই।এইভাবে আর একদিন ফেলে রাখা প্যানটি নিয়েও আনন্দ করেছে।যা গোপনে মা দেখেছে।


images-49

এভাবেই দেখতে দেখতে আট দিন কেটে গেল।

এইভাবে চলতে চলতে একদিন মা বাথরুমে স্নান করার সময় লক্ষ্য করে কে যেনো মায়ের স্নান করা দেখছি।বুঝতে অসুবিধা হলো না ওর নিজের ছেলে রাজু।

এভাবেই রবিবারে আর এক ছুটির দিনে,মা ঠিক করল .. একে একে সব কাপ্র খুলে ulng হয়ে স্নান করব।যাতে রাজুর দেখা সুবিধা হয়।

যেই ভাবা সেই কাজ...
রাজু ওর মা কে স্নান করতে দেখছে আর উ উ করে।একেবারে সব কিছু ফেলে উলনগ হয়ে স্নান।রাজু আর কি স্থির থাকতে পারে!সেও নিজ পেনিস সক্তবকরে ফেলেন।


images-51
images-52
images-53


এই রকম ভাবে রাজু ওর মা কে স্নান করতে দেখল।খুব গোপনে একেবারে ulng হতেও দেখেছে।

রাজুর মা বুঝে গেল।ওর যৌবন রসে ও পাগল।আর পাগল না হলে এভাবে কেউ কি স্নান করা দেখছি।

এরপর আর একদিন রাতের বেলায় টিনা ওর কলিগের বাসায় যাবার জন্য প্রস্তুত হতে চলেছে।কলিগের ছোট্ট নতির জন্মদিন ইনভাইট রক্ষার্থে টিনা রেডি হতে চলেছে।একটি সুন্দর দেখে শাড়ি পরিধান করল।আর স্টাইলিশ ব্লাউজ পরতে গিয়ে...
পিছনের ফি তে কোনমতেই বাঁধতে পারলে না তখন রাজুকে ডাক দিল ও বলল দিতে টা লাগিয়ে দিতে।

কিন্তু,রাজু লজ্জায় ওই ফিতে লাগতে চাইছে না।

তখন টিনা: কি হলো লাগিয়ে দে,দেরি হচ্ছে তো!!!

রাজু e বিষয়ে কোন কথা না বলে নীরব থাকছে ।

এমন মুহূর্তে টিনা: এই বোকা।এট লজ্জা তোর! নিজ মায়ের এই ফিতেটা বেঁধে দিচ্ছিস না! দে বেঁধে দে বলছি।

রাজু: না মা,ভিসন লজ্জা করে তো।

টিনা: কিসের লজ্জা! লাগিয়ে দে...

বারবার মায়ের আবদারে অবশেষে কাপা হাত এ রাজু ফিতে টা বেঁধে দিতে গিয়ে হাত টা মাঝে খোলা পিঠে টাচ করল।আর উন্মুক্ত পিঠ দেখেই যাচ্ছিল।টাটা ফিতে বাধার বারোটা বেজে গেছে।

তখন টিনা একটু রেগে গিয়ে,ফিতেটা বেঁধে দিতেই এট দেরি।পারি না বাপু(হাসতে হাসতে)

রাজু এরপর ফিতেটা বেঁধে দিয়ে...
হলো মা ফিতে বেজে দেওয়া।

মা রাজুর হাত পিঠে টাচ করলে বেশ শিহরিত ও রোমাঞ্চিত।

এরপর মা সেই রাতে কলিগের বাড়িতে চলে গেল।

পরের দিন সকালে মা বাবা ব্রেক ফাস্ট করতে করতে...
বাবা: ছেলেকে সিদিউস করছো তো ঠিক থাক।

টিনা: টা বলতে ! এই তো সেদিন।।আমি ওকে আদর করেছি।সারা বুকে হাত দিয়ে শিহরিত করেছি। ও ঘুমের ঘোরে ।

বাবা,: তাই,! আর কিছু করা নি।

টিনা: হা,আমার ব্রা র সুগন্ধ নিতে দেখেছি।ইচ্ছে করেই ও কে দিয়ে টেস্ট নিতে দিব বলে এমন কাণ্ড ঘটিয়েছে।

বাবা: তাই!

টিনা,: হা,গো তাই।

বাবা: এবার ছেলেকে এক গ্লাস দুধে এই ট্যাবলেট মিশিয়ে খেইয়ে দাও।আর সারারাত নেশার ঘোরে ও কে সুখ দাও।আর তারপর একদিন ... আমি ছেলের সাঠে কথা বলব।আর কন্ডিশন থাকবে,সারাদিন লেখা পড়া করবে আর রাতে ,,,তার বিনিময় তুই তোর মাকে ভোগ করবে।আর রেজাল্ট ভালো হলে, এই পৃথিবীতেই আসবে নেমে তোর জিবনে সর্গ।।

তাই বলি কি আগামীকাল রাতে তুমি প্রস্তুত থাকবে।একবার নেশার ঘরে ওকে আনন্দ দিতে পারলে ..হইতো রাতের কথা বেমালুম ভুলে যাবে ।কারন ও থাকবে নেশার জগতে।

কিন্তু,এই নেশার রেশেই তুমি বুঝে যাবে,,এমন নেশা পেতে হলে আমরা জা চাই।সেই কন্ডিশন মানবেই বাঁধয ছাত্র র মট।

টিনা: টিক আছে।অনেক কথা হলো ।এবার কিচেন রুমে যায়।

এই বলে কিচেন রুমে গেল।

এর পরের দিন ঠিক রাত্রি বেলায়...
স্লিভলেস নাইটি পরে রাত ১০টায়...রাজু তখন পরছে।।কিন্তু সেই মনোনিবেশ নেই ...আর। এরকম স্টাডি ওকে ভালো রেজাল্ট তো দূরের কথা ...ফেল করার দিকে গেলে অবাক হওয়ার কিছু নেই।

ঠিক এই মুহূর্তে টিনা এক গ্লাস দুধ নিয়ে (আগেই মিশ্রিত করা আছে দুধে ও ই ট্যাবলেট।নেশার
ট্যাবলেট।।আর টা হই পাওয়র।।)

স্লিভলেস নাইটির ক্লাইভার্জ দেখতে দেখতে রাজু দুধের গ্লাসটা নিয়ে খাচ্ছিল একবার আর দেখছিল ক্লাইভারজ।

এক গ্লাস দুধ খেতে খেতেই ,,,রাজু কেমন যেনো হতে থাকল।চোখ দুটো নেশা নেশাই পাগল হতে থাকল ।সামনে মা টা বুঝতে পরছে তবুও নেশাই পাগল হতে থাকল।স্লিভলেস নাইটিতে মেক দেখছিল ।আর নেশার ঘোরে হাসছিল।













images-54
where can i upload photos to share for free

images-57

Aar তখন রাজু (নেশার আবহে): কে এই সুন্দরী গো,এলে আমার ঘরে।কি সেক্সী গো তুমি।আমার সপ্নের রাণী।কি দারুন দেখতে।শুধু বলে কাছে আস্তে,চোখ দুটি যে টানা টানা।

টিনা( পুরোপুরি নেশাই পাগল): তাই।আমি তবে তোর সপ্নের রাণী। আজ এই রনি তোকে নিয়ে যাবে এক মজার দেশে।যেখানে পাবি মজা আর মজা।মজার ছোয়ায় পাবি মনের তৃপ্তি।

রাজু: হা,যাবো গো ।nischy যাবো।এখন এই
রাণী ও টা এক ঝলক দেখাও।

টিনা: কোনটা দেখাবো! বল।

রাজু: দুধ।

টিনা: তাই!

এই বলে নাইটিটা একটু উন্মুক্ত করলে,হা করে দেখতে থাকে।চোখের পলক পরছে না।

তখন টিনা ...


images-59
t image

images-58


নেশাতুর রাজুকে বিছানায় সেক্সী কামুকি আদরে শুয়ে দিতে গেল।রাজু শুয়ে গেলে,রাজুর উপরে এমন ভাবে সেক্সী কামুকি ঝাঁপিয়ে পরল।
টিক এই ভাবেই...


images-60

রাজু তখন আর রাজুর মাঝে নেই মা কে তখন দেখছে প্রেমিকার আবেশে। আর মা রাজুর সারা বুকে হাতের ছোয়ায় আদর করতে থাকল।ঠোঁটে,গলায়,মুখে,কপালে চুমুর উপর চুমু ।সেই চুমুতে ছিল যৌবন জোয়ারে ভাষার সুর।সেই চুমুতে শিহরিত রাজু।







images-31

নেশা নেশা চোখে ক্লিভার্য প্রদর্শন করতে থাকল।আর রাজু নেশার ঘোরে...
ভুল ভাল বলার সময় ...
আকস্মিক ভাবে...
কে গো তুমি!এট রাতে! মায়ের মতন দেখতে কেন তুমি,! একেবারে মায়ের মট লাগছে।সেই সুন্দরী মায়ের মট।

টিনা: তাই বুঝি! তোর মা খুব সুন্দরী বুঝি!

রাজু: হা গে সপ্নের রানি।

টিনা: তো ,তোর মায়ের কি ভিসন ভালো লাগে ,,বল তো।

রাজু: সব।তবে দুধ স্পেশাল।

টিনা: তাই: কোনদিন দুধ দেখেছিস !

রাজু,: হা,দেখেছি।

টিনা: কি দুষ্টু তুই।মায়ের দুধ দেখে নিয়েছিস।বেশ করেছিস।একটু টিপলেই তো টিপতে পারিস?

রাজু: কি ভাবে টিপবো বলতো!লজ্জা করে যে!

টিনা: টিপেই দেখ একবার।লজ্জা গায়েব হবে।

এখন আমার দুধ দেখবি কি!

রাজু: হা ।

রাজুর মুখ টেকে হা শুনে ....
টিনা...







images-22
low cost spay and neuter longview tx

একটি দুধ বের করে হাত দিয়ে দেখলো।আর হাসতে হাসতে মনে মনে,...এবার ।রাজু এই দুধ খেলিয়ে তোকে ব্রিলিয়ান্ট করে তুলবো।

রাজু তখন ::ওহ! সেক্সী ।দুধটা মুখে পুরে চুষব।কি চুষতে দেবে তো,,

টিনা: কেনো দেব না।তোর মা হলেও দেবে।

রাজু: তাই! তুমি বলছো মাও দিবে।যখন তুমি...

টিনা: দিবে তো..নিশ্চিত।

রাজু,: ও সব পরে হবে।এখন তোমার দুধ চুষব।

টিনা তখন: তবে রে।এই বলেই ...




images-62

টিনা কামুকি আবেশে,চোখে নেশার সুর,।।এমতাবস্থায় রাজুকে দুধ চুষতে দিল।
।রাজু চুষেই চলে যাচ্ছে

টিনা সরিয়ে দিলেও আবার চুষতে লাগছে।এই ভাবে দীর্ঘ্ষণ চুষছিল ।

এরপর টিনা পুরোপুরি উন্মুক্ত করে দুধ রাজুর সামনে ধরলে,রাজু চুষতেই থাকল ।

টিক এমন ভাবে.....


images-63

সেক্সী ছোয়ায় হাসতে হাসতে দুধ কে ধরল রাজুর সামনে।আর রাজু গোগ্রাসে পান করতে থাকল।।


images-64

রাজু তখন দুধের নেশাই বুদ।আর টিনা হাসছিল।


এমন ভাবে সারারাত আনন্দে কাটিয়ে,ভোরের দিকে ঘুমিয়ে গেল।টিনাও নিজ রুমে চলে গেল।

পরের দিন রাজু ঘুম থেকে উঠে রাতের কান্ডকারখানা ভুলে গেছে।নতুন দিনে নতুন সকাল পরিস্ফুট হল।


****চলছে...


গল্পটির পথ করে মতামত দিন।তবে উৎসাহ পাব গল্প লেখায়।আর সমালোচনা মূলক লেখায় ভরিয়ে দিল।।
 

prem543

Member
136
57
44
পরের দিন সকাল বেলায় রাজু ঘুম থেকে উঠে,
হাত মুখ ধুয়ে ফ্রেশ হয়ে ...।।
ব্রেকফাস্ট করতে গেলে...
মা টিনা রাজুকে দেখে হাসতে লাগল।
রাজু হাসি দেখে..কি হলো মা! হাসছো কেন?অমন করে....
টিনা: কিছু না ,এমনই।
রাজু: টা নই, নিশ্চয়ই কিছু ব্যাপার আছে।
টিনা: না রে বক।এমনই এমনই হাসছিল।

রাজু: তাই কি জানি আবার!

টিনা: রাতের কোন ঘটনা তোর মনে আছে কি!

রাজু; রাতে তো কখন গুমিয়ে গেছি।কিছু মনে পরে না।তবে তোমার হাতে এক গ্লাস দুধ খেয়েছিব।আর টিক এরপরেই ঘুম।যৌস্ট এটুকুই মনে আছে ।

টিনা: তাই! আর কিছু তে মনে নেই।

রাজু: না
।টিনা: বেশ।বেশ ভালই।

এই কথা বলতে বলতে টিনার বুক থেকে আচল সরে দিল, পরে গেছে এমন ভান করে যাতে রাজু সকলেই এক ঝলক মা টিনার ওটা দেখে সকাল সকাল গরম হয়।

images-14

এইভাবে টিনা সকাল সকাল গরম গরম মনের তৃপ্তি ভরা নাস্তা পরিবেশন করল ও এক ঝলক মিষ্টি হাসির শুভেচ্ছায়।

রাজু মা কে এমন ভাবে দেখতে থাকল।চোখের পলক না ফেলে।তবুও টিনা এই রসালো আমট আবৃত করতে রাজি নয়।অনেক্ষণ এই ভাবে টিনাকে দেখতে দেখতে পেনিস খাড়া করে ফেলে,যা টিনা দেখে মনে মনে খুব খুশি হয়।

এক সময় পেনিসটা বেশ খাড়া ও শক্ত হলে রাজু বাথরুমে চলে যায়।আর বাথরুমে গিয়ে মায়ের রসালো শরীর মনে করে পেনিস খিচতে লাগল।

অনেক্ষণ খিচতে লাগল।বাথরুম থেকে বের হতে না দেখে,মা বাথরুমের দরজায় ঠক ঠক্ করে রাজু রাজু বলে ডাক দিল।কিন্তু কোনমতেই সারা দিল না।তবে ভিতর থেকে নেশা ভরা উত্তেজনার শিহরন জাগানো আঃ উঃ উঃ এসবিডি শুনতে পেল মা ।

আর মা তখন মনে মনে আরো খুশি হল।মেডিসিন কাজে লাগছে তাহলে।

এরপর টিনাকে সুনীল ডাকতে লাগলে টিনা ঘরে চলে যায়।
ঘরে প্রবেশ করলে...
সুনীল: কি ব্যাপার এট ডাকছি তোমায়।তবুও ...কোথায় ছিলে এতখন।

টিনা: কেন ডাকছে তাই বলো আগে।

সুনীল: কালকে একটি ফাইল টেবিলে রেখেছিলাম। কই এখন দেখসি না ।তাই,..

টিনা: কোথায় কি রাখবে আর আমি ঠিক করে রাখি।না হলে ...,এই তো আলমারিতে ফাইল।

সুনীল(ফাইলটা হাতে নিয়ে নিজ ব্যাগে রেখে) :এখন বলো তুমি ছিলে কোথায় এতখন!

টিনা: আমার মিশন সফল করার প্রচেষ্টায় লিপ্ত ছিলাম।

সুনীল: তাই! ছেলেটাকে তোমার প্রেমে হাবুডুবু খাওয়াতে পারবে তো ডিয়ার,!

টিনা: পারব মনে,বেশ পারব।এই তো তোমার ছেলেকে যা দিয়েছি না ...

সুনীল: তাই!

টিনা: নেশার আবহে তোমার কথামত সেই ট্যাবলেট মিশ্রিত দুধ খাইয়ে ...তবে জানো ত ওহ!সব ভুলে গেছে।শুধু এটুকুই মনে আছে ওর এক গ্লাস দুধ খেয়েই ঘুম।

সুনীল: তাই! বেশ। কি কি করেছ ওর সাথেই...তুমি তো ভুলোনি।তাই বলো না।একটু বেশ কৌতুহল হচ্ছে।

টিনা : তাই! তবে শুনো...নানা রকম সেক্সী আবেশে সমারোহে আমার স্তনের ছোয়ায় পাগল করে দুধ ক্ষেতে দিয়েছি। আর দুধ খেতে খেতে সে নেশার চরম সুখ সাগরে পৌঁছে গেছিল।

সুনীল,: বেশ! আমি জানতাম তুমি পারবে।

টিনা: টা তো পারতেই হবে।স্বামীর আদেশ পালন করা প্রতিটি স্ত্রীর উচিত।
জানো কি ! এখনো ওকে নেশার জগতে নিয়ে গেছিলাম।আর তাই বাথরুমে ও পেনিস খিচ্ছিল।

সুনীল: কিভাবে এই সকালবেলায় এই কান্ড ঘটালো..
টিনা: ইচ্ছে করেই একটা আমকে সারি থেকে সরে দিয়ে অনেক্ষণ দেখিয়েছি।আর ও দেখতে দেখতে কুপোকাত ।নেশার জগতে চরম নেশার জগতে প্রবেশ করে।

সুনীল: টিক আছে।এভাবেই আরো এগিয়ে যাও।এই ভাবেই প্রাকটিস ভালো হলেই ফাইনাল খেলায় রেজাল্ট আসবে ভালো।

এর পর সুনীল নিজ ব্যাংক ,টিনা স্কুলে, চলে যায়।রাজুও স্কুলের পথে রওনা হন।

এভাবেই সেদিনের সারাদিন কেটে যায়।দিন শেষে রাতে ক্লান্ত মনে মা -, বাবা রাজু ঘুমিয়ে যাই।

পরের দিন ছুটির দিন....
দুপুরে সবাই মিলে লঞ্চ করার ফাঁকে ...

টিনা: আজ ছুটির দিনে , চল না।সিনেমা হাউস এ গিয়ে,,শাহরুখ খানের দেবদাস সিনেমাটা দেখে আসি।

সুনীল: আমি যেতে পারছি না গে। এখন আমায় একটি প্রোগ্রামে যেতে হবে।একটি নামিদামি মডেল স্কুলের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আমায় থাকতে হবে তো।আমার বিশেষ আমন্ত্রন আছে।

এই বলে একটি চোখের ইশারায় আমায় রাজুর প্রতি ইঙ্গিত করে...
এক কাজ করো রাজুর সাথেই যাও।সিনেমাটি দেখে এসো।

টিনা: কি বলো না বাপু!

সুনীল: কেন? রাজু কি সিনেমা দেখে না!

টিনা: টা কেন হবে! ঠিক আছে আমি যেতে পারি।যদি রাজুর কোন ....

সুনীল: এই রাজু নীরব কেন! মায়ের সাথই দেবদাস দেখতে জাবি তো!


রাজু: কে বলেছে যাব না।যাব ।

সুনীল: আর কোন বাধা রইল না।যাও তোমরা সিনেমা দেখে এসো।তৃপ্তি করে।তো সিনেমা কটায়?

টিনা,: দুপুর 2.30। আর এখন বাজছে 11.49.দুপুর 1.300 বের হলেই হবে।


এই ভাবে এমন কথা বলতে বলতেই লঞ্চ সেরে ...
একটু পর সুনীল মডেল স্কুলের উদ্বোধন করার পথে রওনা দিল।আর রাজু ,টিনা নিজ নিজ রুমে একটু বিশ্রাম নিতে গেল।


দুপুর 12.42...
টিনা একটি কূত্তি পরে চোখে সানগ্লাস।ঠোঁটে লিপস্টিক টা আবার লাল।

এমন সেক্সী মেক আপ করল। ও দিকে রাজুও রেডি।

টিনাকে কুটটি পরে দেখে রাজু তাকাতে লাগলে...

টিনা: এ রাজু চল।বেশি সময় নেই তো আবার।চল।

রাজু: তবে চলো।

এর একটু পরে...
সিনেমা হলে প্রবেশ করে ..তখন বাজে 2.15..তাই তাড়াতাড়ি করে রাজু দুটো টিকিট কেটে নিয়ে ...
সিনেমা হলের চেঁয়ারে পাশাপাশি রাজু ও টিনা বসে পরল।

সিনেমা স্টার্ট হলো।
কলকাতার হোস্টেল থেকে ফিরে শাররুখ ও র ছোট্টবেলার প্রেমিকা পারুর সাথী হবে বলে ঠিক করল।বাড়ির কেউ রাজি হলো না।কারন শারুখ জমিদার পরিবারের ছেলে।আর পারু জমিদার বাড়িতে কাজ করা এক কর্মচারীর কন্যা।

কোনমতেই বিয়ে যখন দিল না।তখন পারুর বিয়ে হলে।শাহরুখ আবার কলকাতার হোস্টেল ফিরে যায় এবং চুনির পাল্লায় পরে চ্ন্দ্রমুখির আস্তানায় হাজির...



images-67
images-71

চ্ন্দ্রমুখি তখন দেবদাসকে নেশার পৃথিবীতে নিয়ে যেতে চাই।ভুলে দিতে ভাই পারকে না পাবার কস্ট দুঃখ।আর তাই সে সেক্সী কামুকি ছোয়ায় আদরের সাথেই বাইজি হিসেবে নাচতে থাকল।কি সেই নাচ,আর নাচের সাথেই মদ খেতে দিল।



tumblr-pcnr8es-Z5-B1tdh1jbo1-r1-500
images-74


এমন ভাবে নাচতেই থাকল।এই নাচ দেখে পারোকে যেনো ভুলে যায়।

images-70

দেবদাস ফিল্ম এর এমন সব গরম সিন দেখে রাজু
যৌবন আগুনে পুরে উত্তেজিত হতে থাকল।সে নেশায় টগবগ করতে লাগল।পাশে মা কে নিয়ে বসে সিনেমা দেখছে,,, তা মনে আছে।তবুও নেশায় ভস্মীভূত হয়ে ....

সিনেমা চলাকালীন আঁধার ঘরে মায়ের বুকে টাচ করল।হাত দিয়ে আলতো করে দুধ টিপতে লাগল।কিন্তু টিনা কিছুই বলছে না ।বেশ মজা করছে টিনা চাই টিপুক । এই ভাবে কুত্তির উপে দিয়ে দুধ টিপতে টিপতে নেশাই কুত্তির বোতাম দুটো খুলে দুধ কে ধরল।আর আমার দুধ টিপতে থাকল।এইভাবেই কখন যে দুধ চুষতে লাগল তার টিক নেই।দুধ চুষতে চুষতে এসময় সিনেমা শেষ।

সিনেমা শেষ হলে রাজু আর টিনা বাসায় ফিরে।

বাসায় ফিরলে ...
সুনীল: সিনেমা কেমন লাগল।

টিনা:ফাটাফাটি। জানো তো...সিনেমার গরম সিন দেখে আমার দুধ টিপছিল গো তোমার ছেলে।

সুনীল: তাই! শুধু টিপছিল ।চুষেনি তো।

টিনা: হা।

সুনীল: তবে তো এবার গেম শুরু করতে হবে।

টিনা: না গো।আর একটু খেলতে চাই!

সুনীল: তাই।তবে খেলাও।

এই বলে সুনীল নিজ রুমে ঘুমিয়ে পরল।টিনাও ঘুমিয়ে গেল।
 

prem543

Member
136
57
44
শেষ বেঞ্চের ছাত্র...গল্পটি কেমন চলছে ,,সে সম্পর্কিত সমালোচনামূলক মতামত দিন সবাই।
 

Kjfnani

Active Member
525
185
59
আপনার আগের দুটি গল্পতে বেশী মনযোগী হওয়া দরকার ৷ এটাও হয়ত আধুরা রাখবেন ৷ লিখনী আপনার ভালো তবে সেটা ধারাবাহিক নয় ৷ আশা করি তিনটি গল্পই শেষ করবেন
 
Top