আমি যে গল্প টি লিখছি সেটি পুরোপুরি কাল্পনিক. আর গল্পটা নিজের আনন্দের জন্য লেখা. তাই আমি আমার মতো করে গল্পটি লিখবো. আমার নিজের আনন্দের জন্য.
আমি শুভ. এখন আমি স্কুলে পড়ি. আমার বাবা শ্রী অমিতাভ বয়স -47 কলকাতায় চাকরিরত. মা মিনা বয়স 42. আমাদের বাড়িটাও আর দশ টা বাড়ির মতো সাধারণ. বাবা সকালে কাজে যায়. মা বাড়িতে রান্না বান্না করে আমি স্কুলে যাই. আমি এখন ক্লাস ইলেভেন-এ পড়ি. তাই পড়াশোনার খুব একটা বেশি চাপ নেই. তাই বন্ধুদের সাথে আড্ডা মারা. পানু দেখা, মেয়ে দের টোন করা, পাড়ার কাকিমা, জেঠিমা দেরকে দেখে বাড়া খেচা এইসব করে বেড়েই.
পাড়ার অন্য মহিলা দের দেখে উত্তেজিত হলেও আমার নিজের মায়ের প্রতি কোনোদিন কোনো যৌন আকর্ষণ হয়নি. কারণ আমি আমার মা কে দাবি তুল্য মনে করতাম.
এইভাবে সব ভালো চলছিল এক দিন মায়ের বাপের বাড়ি থেকে নিমন্ত্রণ আসলো আমার ছোট মামার বিয়ে. আমার দুই মামা এক মামা বড়ো, তারপর আমার মা, আর তারপর ছোটমামা যার বিয়ে.
পরিচয়ে পরবো শেষে এইবার গল্পে আসি. নিমন্ত্রণ আসার পর মা আর বাবার মধ্যে কথা হোতা লাগলো. মায়ের ভাইয়ের বিয়ে তাই মায়ের ইচ্ছা এক সপ্তাহ আগে গিয়ে থাকা. আর বাবার সমস্যা হলো যে বাবা এত দিনের ছুটি পাবে না. তাই বাবা বিয়ের দুই দিন থাকতে পারবে.
তাই মা আর আমি এক সপ্তাহ আগে যাবো আর বাবা আসবে বিয়ের দিন.
দেখতে দেখতে যাবার দিন চলে আসলো. আমাদেরকে বাবা ট্রেনে তুলেদিলো. আমরা যাত্রা শুরু করলাম,(কিন্ত কে জানতো এই যাত্রা আমার পুরো জীবনটা পাল্টে দেব)
আমি শুভ. এখন আমি স্কুলে পড়ি. আমার বাবা শ্রী অমিতাভ বয়স -47 কলকাতায় চাকরিরত. মা মিনা বয়স 42. আমাদের বাড়িটাও আর দশ টা বাড়ির মতো সাধারণ. বাবা সকালে কাজে যায়. মা বাড়িতে রান্না বান্না করে আমি স্কুলে যাই. আমি এখন ক্লাস ইলেভেন-এ পড়ি. তাই পড়াশোনার খুব একটা বেশি চাপ নেই. তাই বন্ধুদের সাথে আড্ডা মারা. পানু দেখা, মেয়ে দের টোন করা, পাড়ার কাকিমা, জেঠিমা দেরকে দেখে বাড়া খেচা এইসব করে বেড়েই.
পাড়ার অন্য মহিলা দের দেখে উত্তেজিত হলেও আমার নিজের মায়ের প্রতি কোনোদিন কোনো যৌন আকর্ষণ হয়নি. কারণ আমি আমার মা কে দাবি তুল্য মনে করতাম.
এইভাবে সব ভালো চলছিল এক দিন মায়ের বাপের বাড়ি থেকে নিমন্ত্রণ আসলো আমার ছোট মামার বিয়ে. আমার দুই মামা এক মামা বড়ো, তারপর আমার মা, আর তারপর ছোটমামা যার বিয়ে.
পরিচয়ে পরবো শেষে এইবার গল্পে আসি. নিমন্ত্রণ আসার পর মা আর বাবার মধ্যে কথা হোতা লাগলো. মায়ের ভাইয়ের বিয়ে তাই মায়ের ইচ্ছা এক সপ্তাহ আগে গিয়ে থাকা. আর বাবার সমস্যা হলো যে বাবা এত দিনের ছুটি পাবে না. তাই বাবা বিয়ের দুই দিন থাকতে পারবে.
তাই মা আর আমি এক সপ্তাহ আগে যাবো আর বাবা আসবে বিয়ের দিন.
দেখতে দেখতে যাবার দিন চলে আসলো. আমাদেরকে বাবা ট্রেনে তুলেদিলো. আমরা যাত্রা শুরু করলাম,(কিন্ত কে জানতো এই যাত্রা আমার পুরো জীবনটা পাল্টে দেব)