• If you are trying to reset your account password then don't forget to check spam folder in your mailbox. Also Mark it as "not spam" or you won't be able to click on the link.

Erotica বীর্যপুরাণ

Status
Not open for further replies.

Sknight

New Member
27
86
19
মায়ের আদর

আগুন। ছোটবেলা থেকেই নামের সাথে তাল মিলিয়ে দূর্দান্ত স্বভাব নিয়ে বেড়ে উঠেছে। যেমন খেলাধুলায় পারদর্শী, তেমনি শরীরচর্চায়। হ্যান্ডসাম দৈহিক গঠন আর প্রচুর পরিশ্রমী হওয়ায় সবাই তাকে ভালোবাসে। কিন্তু জীবনের শুরু খুব সুখকর ছিলো না তার।


অল্প বয়সে বাবা মায়ের ডিভোর্স হয়। কারণটাও ….

১. তার চাচার রুমের দরজাটা হালকা ফাঁক ছিলো। খেলতে গিয়ে এঘর ওঘর দৌড়োদৌড়ি তার নতুন নয়। তাই দরজা দিয়ে ঘরে ঢুকতে গিয়েছিলো সে। একটু ফাঁকা করতেই বিছানায় কারো পা দেখতে পেলো, নগ্ন। দুপুরে কি চাচ্চু ঘুমাচ্ছে? কিন্তু পা দুটোর নিচে আরো পা! একজনকে নিচে রেখে ঘুমুতে অসুবিধা হয় না? আরেকটু দরজাটা ঠেলতেই সে দেখলো শুধু পা-ই নয়, কোমর, পিঠ সব নগ্ন তার ছোট চাচ্চুর। নিচে শুয়ে তার মতই সম্পূর্ণ নগ্ন এক নারী। দু হাতে চাচ্চুর পিঠ খামচে ধরে আছে। নারীটিকে বার বার চুমু খাচ্ছে আর তার বুক নিয়ে খেলা করছে আগুনের ছোট চাচ্চু।
সে একটু ভয় পেলো। এমন কিছু দেখেনি সে কখনো আগে। “আহ আহ” করছে নারীটি। সে কি ব্যাথা পাচ্ছে? একে অপরকে এত ঘনভাবে জড়িয়ে আছে কেন? ভালো করে নজর করতেই দেখতে পেলো নারীটি আর কেউ নয়, তার মা। জামা কাপড় ছাড়া বুঝতে পারেনি শুরুতে। মা তো তাকেই তার বুক ধরতে দেয় না আর, তার নাকি আর দুধ খাওয়ার বয়স নেই। কিন্তু ওইযে চাচ্চু তার বুকে কামড় দিচ্ছে, চুষছে? মায়ের কি ব্যাথা হচ্ছে না? আগুন ভাবলো গিয়ে তার চাচ্চুকে থামতে বলে।
একটু এগোতে গিয়েই শুনতে পেলো মা জোরে বলে উঠলো “আহহ রাতুল, থামিস না, আরো দে, আরো..”। আগুন অবাক, মা নিজেই চাচ্চু কে থামতে নিষেধ করছে। তাহলে ও আর কি করবে?
মায়ের হাঁটু দুটোয় চুমু খেয়ে সরিয়ে দিলো তার চাচা রাতুল। তার পর আগুন দেখলো চাচ্চুর নগ্ন নিতম্ব উঠানামা করছে, জোরে জোরে। আর তার মা আরো জোরে জোরে দিতে বলছে। উঠছে আর নামছে, নামছে আর উঠছে নগ্ন নিতম্ব…..

আগুনকে দরজায় ঠায় দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে তার বাবা। করিডরে এসেছিলো সে বারান্দায় যাওয়ার পথে। “আগুন, এদিকে এসো বাবা” বলে ডাকলো হাসিমুখে। দরজা খোলা থাকায় রাতুল আর আগুনের মা শাপলাও শুনে ফেলে সেটা। চট করে দরজার দিকে তাকিয়ে দেখে আগুনকে। আগুন থতমত খেয়ে কি করবে না বুঝতে পেরে ঠায় দাঁড়িয়ে থাকে। তার বাবা বুঝতে পারে কিছু একটা সমস্যা হয়েছে। এগিয়ে আসে সে আগুনের কাছে, রাতুলের রুমের দরজায়….
 

Sknight

New Member
27
86
19
তারুণ্যের ডাক

২. ফ্যামিলি অ্যালবাম খুলে পুরাতন ছবি দেখতে দেখতে আগুনের মনে পরে, দিদামনি চেয়েছিলো তার বাবা যেন ব্যাপারটা ভুলে যায়, ঘর সংসার করে। মানুষেরই নাকি ভুল হয়, অপাত্রে প্রেম দেয় তারা। বাবা রাজি হননি। রাতুল চাচাও আর তেমন যোগাযোগ রাখেননি কারোর সাথেই। চলে যান বিদেশ। তার মা কোথায় এখন জানে না রাতুল।

”আগুন, এই অমানিশা! খেতে আয়!” মা ডাকে। হ্যাঁ, মা। আগুনের নতুন মা। সেই পাঁচ বছর বয়স থেকে আগুনকে পরম আদরে বড় করেছে মায়া। মায়ার সবই ভালো, দেখতেও খুব সুন্দরী, কিন্তু আগুনের সাথে অমানিশার কি সম্পর্ক বুঝতে পারে না সে। বাবা বিদেশে আছেন বহুদিন। বছরে এক-দু’বার আসেন। মায়ার ফুটফুটে একটি সন্তান আছে, আগুনের ছোট বোন। এই তিনজনে মিলে কেটে যায় তাদের দিন।

খেতে বসে আগুন মায়ার দিকে তাকায়। ওর শরীরে ইদানীং একটা পরিবর্তন আসছে। নারী শরীরের প্রতি একটা কৌতুহল কাজ করে ওর প্রায়ই। তলপেটে শিরশিরে অনুভূতি হয়। মায়ার দিকে ও থেকে থেকে তাকায়। নীল ফিনফিনে সুন্দর শাড়ি পরেছে মায়া। কোমরের কাছটা ‍উন্মুক্ত। ফর্সা, মাংসল কোমর। হালকা মেদের প্রলেপ সৌন্দর্যকে বাড়িয়ে দিয়েছে বহুগুণ। আগুন চোখ ফিরিয়ে নেয়।

মায়া তেমন লক্ষ করে না ওকে। আনমনে কি যেন ভাবছে সে। খাবার শেষ করে আগুন নিজের ঘরে চলে আসে। দক্ষিণের জানালার পাশে চমৎকার ঘর। বই,ম্যাগাজিনে ঠাসা। কম্পিউটার, সায়েন্স কিট, টেলিস্কোপ ইত্যাদি থাকায় তার বয়সী ছেলেমেয়েদের প্রিয় একটা ঘর এটা। বন্ধুরা এলে মুগ্ধ হয়ে যায়।

বিছানায় শুয়ে পরে ও। মাথায় ঘুরে ফিরে চিন্তা গুলো আসছে। আকর্ষণ, কৌতুহল, সব নতুন ভাবে অনুভব করছে ও। কোনটা স্বাভাবিক, কোনটা অস্বাভাবিক তা বাছ-বিচার না করে চিন্তার ঠান্ডা মেঘে নিজের মনকে ভেসে বেড়াতে দিলো ও। মনে পড়লো, আরো ছোট ছিলো যখন, তখনও নারীর শরীরের প্রতি আলাদা রকম আকর্ষণ অনুভব করেছে ও। বুদ্ধিমান ছিলো, বুঝতে পারতো ছেলেদের এমনটা হয়। পাশের বাসাতে গিয়েছিলো একবার। আন্টি শাওয়ার শেষে টাওয়েল পরেই ওর কাছে এসে ওর গাল টেনে একটা চুমু দিয়েছিলো। ওর মনে পরে মুগ্ধ হয়ে তাকিয়ে ছিলো ও, তার সুন্দর শরীরের দিকে। আন্টি আর মায়া দু’জনেই খেয়াল করে সেটা। হেসে আন্টি ওকে জড়িয়ে ধরে মায়াকে বলে, “আমাদের দু’জনকে কেমন লাগছে মায়া?” মায়া চোখ পাকিয়ে কপট রাগ দেখিয়ে বলে, “এই চামেলী! আমার ছেলের সাথে এসব চলবে না।” আন্টি খিলখিল করে হেসে বলে, “ওর বয়স হোক, ঠিক তোমার থেকে ছিনিয়ে নেবো!”

সেই চামেলী এখন তাদের উপরের ফ্লোরে থাকে। কেমন লাগে তাকে টাওয়েলে এখন? সেই সুগন্ধ, উন্নত বুক…

আগুনের আরও মনে পড়ে, ওদের এক কালের কাজের মেয়ের কথা। গ্রাম থেকে আসা কিশোরী ছিলো। বয়স ঊনিশ কি বিশ ও বলতে পারে না। বাচ্চা হওয়ার পরে বেশ কিছুদিন মায়ার প্রচুর রেস্ট দরকার হয়েছিলো। তাই কাজ কর্মের জন্য আলাদা মানুষের থাকা। ময়না নামের মেয়েটাতে তাই রাখা হয়েছিলো। আগুনের মনে পড়ে, ওকে গোসল করানোর দায়িত্ব দিয়েছিলো মায়া ময়নাকে। জামা প্যান্ট খুলে আগুনের পেনিসটা নিয়ে ময়না খেলতো, এটা সেটা বাহানায় বা মজা করে ধরতো ওর পেনিস। গোসল করানোর সময় শাওয়ার ছেড়ে দিয়ে পানির নিচে ও-ও চলে আসতো। বা টাবের ভেতর একসাথে নামতো। আগুনকে চুমো খেতো ঠোঁট-মুখ খাবলে। আগুন ভিন্ন কিছু একটা অনুভব করলেও ব্যাপারটা কাউকে জানাতো না। অতটুকু বুঝ হয়নি।
মাঝে মাঝে ময়না ওকে নগ্ন করে টাবে বসিয়ে, নিজেও ভেতরে বসে নিজের জামা খুলে ফেলতো। নিজের নগ্ন স্তনে আগুনের মুখ লাগিয়ে চুষতে বলতো, বলতো এটা বাবু বাবু খেলা। মুঠ করে ধরতো আগুনের পেনিস। চুমো খেতো ওকে একটু পর পর। একবার আগুন দুপুরে ঘুমিয়ে আছে ঘরে। বাসায় ময়না ছাড়া কেউ ছিলো না। ও এসে আগুনের মুখের কাছে নিজের মুখ নিয়ে আসতেই আগুন জেগে যায়।
”ময়নাদিদি, কি করবে?” আগুন ঘুম ঘুম চোখে জিজ্ঞাসা করে।
”খেলবে, ভাইয়া?” ময়না বলে। কিশোরী বয়সের হরমোন ওকে পাগল করে ফেলেছ। আগুন ঘুম ঘুম চোখে বলে, “এখন?”
ময়না কিছুর অপেক্ষা করে না। ‍নিজের কামিজ টা ওপরে তোলে, ওর কোমর আর পেট নগ্ন হয়ে যায়। আগুনের হাফপ্যান্টটা নিচে নামিয়ে পেনিসটা বের করে। তার পর আগুনের ওপর শুয়ে নিজের পেট দিয়ে ঘষতে থাকে ওর পেনিসে। আগুনের কেমন শিরশিরে অনুভূতি হয়। কিন্তু ঠিক কেমন সেটা বুঝতে পারেনা। ও ময়নার নিচে পড়ে থাকে চুপচাপ। ময়না ঘেমে ওঠে। ওর ভেতরে যে বাষ্প জমা হয়েছে তা হঠাৎ যেন ফেটে পড়তে চায়। কেঁপে কেঁপে ওঠে সে। অর্গাজম হয় তার। দরজাটাও এমন সময় খুলে যায়। “হারামজাদী! আমার বাচ্চাটাকে মারলো!!” আগুনের বাবা তেড়ে এসে ওকে চড় মারে। এর পর বিদেয় করে দেয়া হয় ময়নাকে।

এসব ভাবনা হতে থাকে, আর সেই শিরশিরে অনুভূতিটা।
 

Sknight

New Member
27
86
19
ফ্লার্টি আন্টি

৩. আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে জ্যাকেট পড়ছিলো আগুন। এমন সময় কলিংবেলের আওয়াজ। “মায়া!” ডাক শোনা গেলো চামেলীর। মায়া দরজা খুলে দিতেই চামেলী আগুনকে বাসা থেকে বের হতে দেখে থামিয়ে বললো, “অ্যাই হ্যান্ডসাম, ডেট এ যাওয়া হচ্ছে বুঝি?”
আগুন চামেলীর সামনে পড়লে একটু থতথত খেয়ে যায়। এত বম্ব ফিগার নিয়ে বেঁচে থাকে কিভাবে মানুষ! আন্টি সব সময় হালকা সেজে গুজে থাকতেই পছন্দ করে আবার। আগুনের খুবই পছন্দ তাকে, কিন্তু অপ্রস্তুত হয়ে যায় দেখা হলেই।
“একটু কলির সাথে দেখা করতে যাচ্ছিলাম”, আগুন উত্তর দিলো।
“ইসস আমার বয়ফ্রেন্ডটাকে কে হাতিয়ে নিলো”, চামেলী দুঃখ দুঃখ চেহারা করে। তারপরই খিলখিলিয়ে হেসে ওঠে।
মায়া বলে, ”ফাজলামো রাখ, তোদের দেখতে ভাই-বোন লাগে।”
চামেলী আগুনকে একহাতে জড়িয়ে ধরে আরেক হাত সেলফী তুলতে উঁচু করে। গালের সাথে ঠেসে ধরে গাল। “সে চী...জ!”
আগুনের বুক ধক ধক করতে থাকে চামেলীর সুগন্ধে। চামেলী তার দিকে তাকিয়ে জোরে একটা চুমো খায় তার গালে। “যাও বাবু পাপ্পি দিয়ে দিলাম। কিচ্ছু হবে না!”
মায়া বলে, “হলো তোদের? যত্তসব ছেলেমানুষি।”
চামেলী ছবিটা ইন্সটায় পোস্ট করতে করতে বললো, “তোর ছেলেটা যা হ্যান্ডসাম হচ্ছে রে, মায়া। ভার্জিন থাকে কয়দিন দেখ!”

মায়া আড়চোখে দেখলো আগুন বের হয়ে গেছে ইতিমধ্যেই। হাঁফ ছেড়ে বাঁচলো ও কথাটা শোনেনি দেখে।
 

Sknight

New Member
27
86
19
পার্টনার ইন ক্রাইম

৪. কলিকে বলা যায় আগুনের পার্টনার ইন ক্রাইম। দুরন্ত আর সাহসী হলেও, একটু অড কাজ কর্মে যেমন বন্ধুর সাইকেল পানিতে ফেলে দেয়া ইত্যাদি ধরণের কাজ ও করে না। কিন্তু কলি সর্বেসর্বা। আগুনের চেয়ে বছর ছয়েক বড় ও। কিন্তু দুজনের বন্ধুত্ব খুব গভীর। প্রায় সব কথাই কলির সাথে শেয়ার করতে পারে আগুন, এতটাই ফ্রী।
পড়ন্ত দুপুরে আগুনকে আসতে দেখেই কলি একটা গাছের আড়ালে লুকোলো। কাছাকাছি আসতেই ঢিল ছুঁড়ে মারলো আগুনের গায়ে।
”কলি! কোথায় তুমি?” আগুন ডাক দিলো।
পেছন থেকে ওর দুচোখে হাতচাপা দিলো কলি। তারপর নিতম্বে হালকা চাপড় মারলো।
”কি রে তোর বাচ্চাটা কেমন আছে রে?” পেছন থেকে শোনা গেলো। দু’জনেই ঘুরে দেখলো কলির এক বান্ধবী। আগুনের বয়স কলির চেয়ে অনেক কম বলে খেপায় কলির বন্ধুরা এভাবে। কলি আগুনের গলার চার পাশে হাত জড়িয়ে ওকে বগলের নিচে চেপে ধরে বলে, “হ্যাঁ আমার বাচ্চা, তোর কি? যা ভাগ!”
মুখ টিপে হাসতে হাসতে বিদায় নেয় বান্ধবী।
কলি সেভাবেই টেনে আনতে থাকে আগুনকে। আগুন বিরক্ত হয়, “আহ কি করছো? ছাড়ো!” বলতে বলতে সেই শিরশিরে অনুভূতিটা আসে আগুনের। কলির শক্ত শক্ত স্তনের হালকা চাপ অনুভব করে সে কান আর গালের কাছটায়। ঝুঁকে থাকায় নিজের ব্যালেন্স রাখতে সে কলির কোমরে হাত রাখে।

কলি আগুনকে ঢোকায় ওদের বাসা থেকে সামান্য দূরে একটা পরিত্যক্ত স্টোররুমে। এটা কলির আস্তানা বলা যায়। একটু জায়গা পরিষ্কার করে চৌকি পাতা। দিনের বেলা এখানে ও পড়াশোনা করে, সময় কাটায়, আর আগুন বা অন্য বন্ধু আসলে এখানে তাদের আড্ডা জমে।
আগুনকে ছেড়ে দিতেই আগুন সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে ওর ঘাড় ডলতে থাকে। “কি মোষের মত শক্তি তোমার!”
কলি লক্ষ করে আগুনের প্যান্টের সামনেটা অল্প ফুলে উঠেছে। বুঝে ফেলে কি ঘটনা কি ঘটেছে। আগুন কলির নজর লক্ষ করে তাকিয়ে দেখে আসলেই সমস্যা! ও একটু নড়ে চড়ে একটা চেয়ারে গিয়ে বসে। “কি করো আজকাল ‍তুমি? অনেকদিন পর দেখা।”
কলি সেকথার জবাব দেয় না। আগুনের কাঁধে হাত রেখে প্রচন্ড উৎসাহী হয়ে বলে, “আগুন! অ্যাই ছেলে! শেষ মেষ বড় হলি?”
আগুন ওর হাত সরিয়ে দিয়ে বলে, “যাহ! কি বলছো!”
কলি ওর সামনে চৌকিতে বসে বলে, “উঁহু, হয়েছে তোর? কদ্দিন হলো রে?”
আগুন অবাক হয়, “কি হবে আবার?” বুঝতে পারে ব্যাপারটা কোনদিকে গড়াচ্ছে। কলিটার কোনদিন লজ্জা শরম ছিলো না।
”ওই যে!”, বলে কলি চোখ বাঁকা করে ইশারা করে।
”কি যে?” আগুন বিরক্ত হয়। “ফালতু কথা রাখো, লুডু খেলবে? না দাবা?”
”অ্যাই! কথা ঘোরাবি না! বল্ না!” কলি বলে।
”পরিষ্কার করে বলো কি জানতে চাচ্ছো!” আগুন ভালো রকম বিব্রত হয়।
কলি সোজা সাপটা বলে ওঠে এবার, “প্যান্ট ভিজে গিয়েছিলো কবে প্রথম?” চোখ টিপ দিয়ে আবার বলে, “ঘুমের মধ্যে?”
আগুন এবার ভয়ানক বিব্রত হয়। কলি বুঝতে পেরে তারাতারি বলে, “আরে বোকা এটা স্বাভাবিক।”
”মানে?” আগুন বুঝতে পারে না কি বলবে। “আমি জানি ছোটবেলায় মানুষ বিছানা ভেজায়, কিন্তু বড় হয়ে..”
”গাধা!” কলি ধমক দেয়। ”এটা ওই ভেজা না, এটা বড়দেরই হয়, মানে বড় ছেলেমানুষের।”
আগুন বলে ওঠে, “কিহ? না না! বাবারও এমন হবে নাকি তাহলে?”
কলির বলার ইচ্ছা হয়, “তবে রে গাধা তোর জন্ম কি এমনি হলো নাকি!” কিন্তু তা বলে না। থাক না কিছুদিন হাঁদা হয়ে ছেলেটা! সে বলে, “তুই কিচ্ছু ভাবিস না, বড় হলে বুঝবি।”
কিছুক্ষণ গল্প আর পুরাতন গেইম কনসোলে একসাথে কিছু গেইম খেলে তারা। তারপর আগুন বিদায় নেয়। কলি তাকিয়ে থাকে তার যাওয়ার পথের দিকে। বড় হয়ে যাচ্ছে ছেলেটা, এরপর কি আর বন্ধু থাকতে চাইবে তার সাথে? মেয়েবন্ধু থাকবে ওর, চোখ খুলবে। বয়সে এত বড় একজনের সাথে কেনোই বা আর ঘোরাঘুরি করে সবার হাসির পাত্র হবে।
কলি হঠাৎ আগুনকে ডাকে। আগুন থেমে ঘুরে দাঁড়ায়। কলি গিয়ে তাকে জড়িয়ে ধরে। আলতো করে হাত রাখে পিঠে প্রথমে। তার পর শক্ত করে। কলির স্তন দুটো ভয়ানক ভাবে অনুভব করে আগুন নিজের বুকে। আগুন কি করবে ভেবে পায় না। ও-ও কলির পিঠে দুহাত ভাঁজ করে রাখে। “ভালো থাকিস, আগুন”, বলে কলি এক দৌড়ে ওর বাসায় চলে যায়।
 
  • Like
Reactions: Son Goku

Sknight

New Member
27
86
19
বীর্যে জাগে বান

৪. রাতে ঘরে বসে আছে আগুন। শরীরের এই পরিবর্তনটা ভালো ভাবে অনুভব করছে ও। ওর ঘরে কম্পিউটার থাকালেও ইন্টারনেটে প্যারেন্টাল কন্ট্রোল দেয়া। তাই অনেক কিছুই জানে না ও! বন্ধুদের থেকে কিছু রসালো কথা শোনা পর্যন্তই ওর দৌড়। কিন্তু ওর বন্ধু সংখ্যাও খুব কম। কলি বাদে কারো এসব জ্ঞান নেই বললেই চলে।
কলির কথা মনে হতেই ওর সেদিনের কথা মনে পড়লো। কলির হাতের প্যাঁচে আটকা পড়া, তার পর কলির ওকে বুকে জড়িয়ে ধরা, ওর মৃদু শক্ত স্তন। আর ওর স্তন শক্ত কেন? ওর মায়ের বা চামেলী আন্টির স্তনতো ওর কাছে নরমই মনে হয়েছে। নাকি কিছু কিছু মেয়েদের শক্ত হয় ওগুলো? ওরা কি কলির মতো ছেলে ছেলে হয়? কলির ধারণা ঠিক ছিলো, ওর সত্যিই কিছু রাতে কাঁপুনি দিয়ে কিছু বের হয়েছে পেনিস দিয়ে। এখনও ও যখন এতসব ভাবছে, ফুলে উঠছে ওটা। বাথরুম চাপ দিয়ে মাঝে মাঝে ফুলে উঠতো, কিন্তু এটা বাথরুম না জানে ও।বাথরুমে যাবে মনে করে বাথরুমের লাইটটা দেয় ও। তারপর কি মনে পরে নিজের ট্রাউজারটা টেনে নামায়। বাইরে শীত হলেও ঘরে হিটিং থাকায় বেশ উষ্ন। হাঁটুর নিচ পর্যন্ত ট্রাউজারটা নামিয়ে ওর ঘরের বড় আয়নাটার সামনে গিয়ে দাঁড়ায়। নিজের পেনিসকে চিনতে পারে না ও! ফুলেছে যেমন বেশ লম্বাও হয়ে গিয়েছে, বেশ গরম লাগছে জায়গাটা। এসব ভাবনা মাথায় আসলেই এমনটা হয় ওর। ভাবতে ভাবতে ওর মাথায় ভাবনাগুলো গুলিয়ে ওঠে। ময়না, চামেলী, কলি সব। একবার ভাবে কলির সাথে বাথটাবে ও। ওর স্তন চুষছে। আবার দেখে চামেলী মুঠো করে ধরে আছে ওর পেনিস, বিশাল স্তন দুটো চেপে ধরেছে ওর মুখে, আবার দেখে কলি শাওয়ার করে টাওয়েল পরে বেরিয়ে এসে জড়িয়ে ধরলো ওকে।
টনটন করে সোজা হয়ে উঠলো ওর পেনিস। ওহাত দিয়ে ওটা ধরতেই শিহরণ একটা বয়ে গেলো কাঁপুনি দিয়ে। সাথে সাথে হাত সরিয়ে নিলো ও।

দরজা খোলার একটা আওয়াজ পাওয়া গেলো। শিট্!!!! দরজা সাধারণত লাগিয়ে রাখে আজ ভুলেই গেছে! মায়া দরজাটা একটু ফাঁক করতেই দেখতে পেলো কাহিনী। আগুন আয়নার সামনে দাঁড়ানো, সম্পূর্ণ নগ্ন। পেছন থেকে ওর স্বাস্থ্যবান পিঠ আর দৃঢ় শক্ত নিতম্ব দেখা যাচ্ছে। আর আয়নায়… ওর উত্থিত পুরুষাঙ্গ, টনটনে শক্ত হয়ে আছে। পুরুষাঙ্গটা যেখানে শেষ, ভারী অন্ডকোষ উত্তেজনায় বা শীতে, শক্ত হয়ে আছে সেখানে।
আগুনও দেখলো মায়াকে আয়নায়, নাইট গাউন পরে এসেছে আগুন ঘুমিয়েছে কি না দেখতে। মায়ার চোখ বিষ্ফোরিত, আগুন খুবই অপরাধবোধ অনুভব করলো, যেন ওর নগ্ন কল্পনাগুলো মায়াও দেখতে পাচ্ছে, সাথে ওকেও, এই নগ্ন অবস্থায়। মানসিক চাপ উত্তেজনার পারদ উগরে দিলো। চিরিক করে তার পেনিস দিয়ে ছিটকে এলো তরল, ঘন সিরার মত দেখতে। ড্রেসিং টেবিলের তাকে গিয়ে পড়লো। আরেকবার। আরেকবার। থিতিয়ে এলো উত্তেজনা এরপর। নিচু হতে শুরু করলো পেনিসটা, ছোট হতে লাগলো ধীরে ধীরে।

মায়া ঘটনার আকষ্মিকতায় সরে যেতে পারেনি। কিছু না বলে চলে গেলে আগুন প্রচন্ড ভয় আর অপরাধবোধে ভুগবে, তাই “সব ক্লিন করে শুয়ে পরো” বলে নিজের ঘরের দিকে চলে গেলো। মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে থাকলো নগ্ন আগুন।

সেদিন রাতে কলিরও ঘুম হচ্ছিলো না। হুট করে কেন জড়িয়ে ধরতে গেলো আগুনকে ভেবে পাচ্ছে না। ওদের মধ্যে আবেগের কোন সম্পর্ক বা কথাবার্তা ছিলো না। কি কারণে ওর মনে হলো আগুনের সাথে আর কোন কিছু আগের মত হবে না। নিজেকে বকলো কিছুক্ষণ। কিন্তু বার বার ওর আগুনের কথাই মনে হচ্ছে। কচি খুকি নয় ও। রিলেশন হয়েছে কয়েকটি এপর্যন্ত। বিছানা পর্যন্ত গড়িয়েছিলো তার মধ্যে ‍দুটো। আর হাত আর মুখের কাজ … মানে সেক্সুয়ালী ওর মত দুরন্ত মেয়ে নেই। কিন্তু আগুনের প্রতি ওর একটা ভালো লাগা আছে, যা এর আগে সেভাবে ভেবে দেখেনি। কিন্তু ও এখন বড় হচ্ছে, ও যা দুরন্ত মেয়ে, কখনো কি এমন হতে পারে, আগুনের সাথেই ও বিছানায়, ভালোবাসছে একে অপরকে...অবশ্যই আগুন আরো বড় হওয়ার পর, যদি স্বেচ্ছায়.. কি অস্বাভাবিক সব চিন্তা! শেষ ব্রেকাপটা হয়তো মাথা নষ্ট করেছে ওর! সাত পাঁচ ভাবতে ভাবতে ঘুমিয়ে পরে ও।

চোখ মেলে কলি। অনুভব করে যে পাশে কেউ শুয়ে আছে। ওর শরীরে তার ভারী হাত। ঘুরে তাকিয়ে দেখে আগুন! অনেক বড় হয়েছে, পুরুষালী শরীরের মাসল। এক হাত তার বুকের ওপর ফেলা। ঘুমোচ্ছে। ও কাত হতেই ঘুম ভেঙে গেলো তার। চোখে চোখে তাকালো তারা। তার পর আগুন ওর থুতনিটা ধরে চুমু খেলো। ভীষণ ঘন, দীর্ঘ চুমু। উঠে বসলো তারা বিছানায়। কলির শরীর থেকে চাদরটা পরে গেলো। ও কখন নগ্ন হয়ে শুয়েছিলো মনে পড়ছে না। আগুনও চাদরের নিচে নগ্ন। কোমর পর্যন্ত দেখা যাচ্ছে ওর শরীর। আরো নিচে দেখার জন্য প্রচন্ড কৌতুহল হচ্ছে কলির। চোখ বন্ধ করে ঠোঁট উচু করলো ও। আগুনের শক্ত আঙ্গুলগুলো চেপে বসলো ওর কোমরের মাংসে। চাদরের নিচে ওর উত্থিত লিঙ্গ। কলির ঠোঁট দুটো যেনো নিজের মুখে পুরে নিলো আগুন। ওর লিঙ্গের চাপ অনুভব করলো কলি তলপেটে। ওকে নিচে শুইয়ে উপরে উঠলো আগুন। বিনা বাক্যব্যায়ে আগুনকে দুহাতে জড়িয়ে ধরলো কলি। আগুনের পুরুষাঙ্গ দেখতে পাচ্ছে না, কিন্তু এমন ভাবে স্পর্শকাতর অঙ্গে অনুভব করছে যেন স্পষ্ট দেখছে ও। দুপায়ের মাঝে ভারী চাপ অনুভব করলো। ওর ভেতরে ঢুকতে চাইছে আগুন.. ওর ছেলেবেলার বন্ধু, খেলার সাথী, পার্টনার ইন ক্রাইম। এই ক্রাইমেও দ্বিধা করলো না কলি। মেলে দিলো নিজেকে। স্পর্শকাতর জায়গায় একটা ধাক্কা…. আরেকটা…. গোঙানী... শিৎকার…
মুখে রোদ পরতে হাত দিয়ে চোখ ঢাকলো কলি। ঘেমে নেয়ে একসা হয়েছে। এতক্ষণ তাহলে স্বপ্ন দেখছিলো? এত বাস্তব! ধ্যত!!
 

Sknight

New Member
27
86
19
মাতৃসুখ

৫. কেটে যায় দিন। একদিন সকালে বাসার অ্যাটাচড জিমে ওয়র্কআউট করছে আগুন। ও মার্শাল আর্ট শেখে। ওর বয়সের জন্য যথাযত ব্যয়াম করে। সেটাই রুটিনমাফিক করছিলো ও। ট্যাংক টপ আর শর্টস পরনে। মায়াও জিম ড্রেস পরে ঢুকলো তার রুটিন কার্ডিও করতে। চামেলীর পরামর্শে স্বাস্থ্য সচেতন হওয়ার চেষ্টা করছে। জিম করে খুব স্বাচ্ছন্দ্য অনুভব করে শরীরে। কিন্তু হরমোন ফ্লো টা একটু বেশি হয়, এটা বেশ একটা সমস্যা। স্বামী যেখানে বিদেশ!

আগুনকে দেখে ও। একমনে ট্রেডমিলে দৌড়াচ্ছে। কি হচ্ছে ওর বয়সন্ধিকালের মনে? নিজেকে কি দোষ দিচ্ছে ও? আগুনকে হঠাৎ আনমনা মনে হলো ওর। মেশিনটা অফ করে দিয়ে দাড়ালো। সামনের বড় ওপেন উইন্ডো দিয়ে বাইরে ওর দৃষ্টি। শর্টসের সামনেটা কি ফুলে ‍গিয়েছে একটু? উত্তেজনা আসাতেই ও হয়তো অন্যমনষ্ক। তোয়ালেটা তুলে নিয়ে ঘাম মুছতে মুছতে চলে গেলো ও ঘরে। মায়া ওর ট্রেডমিল থামিয়ে ভাবলো কিছুক্ষণ। তারপর মনস্থির করে পিছু নিলো।

আগুন জামা কাপড় ছেড়ে তোয়ারে কোমরে জড়িয়েছে। তার উত্থিত লিঙ্গ তোয়ালের নিচে ভালো ভাবেই বোঝা যাচ্ছে। ও দঁড়িয়ে তাকালো নিজের পেনিসের দিকে। তারপর ঘুরে তাকিয়ে দেখে দরজায় হেলান দিয়ে মায়া মুখে মুচকি হাসি নিয়ে তাকিয়ে আছে।

”আগুন, এত চুপচাপ কেন তুই আজকাল?” মায়া জিজ্ঞাসা করলো।
আগুন হাত দিয়ে নিজের পেনিস চাপা দিতে দিতে বললো, “গোসল করে এসে গল্প করছি তোমার সাথে।”
মায়া এসে ওর হাত টা ধরলো। ”দাঁড়াও, আগুন। শোনো কিছু কথা আছে।” ওকে টেনে বিছানায় বসালো মায়া। “এটা কি হচ্ছে, জানিস?”
আগুন মাথা নাড়লো। সেক্স বিষয়ে দুএকটা শব্দ সে শুনেনি এমন না। কিন্তু পুরোপুরি জানে না এখনো। তার এখনো ধারণা, চুমো খাওয়া আর শরীর গভীরভাবে জড়িয়ে ধরা পর্যন্তই ভালোবাসা।
মায়া বলে, “এটা হচ্ছে যৌন উত্তেজনা, আগুন। খুবই স্বাভাবিক। তুই এখন বড় হয়েছিস। মাঝে মাঝে এমনটা হবে।”
”কিন্তু মা রাতে প্যান্ট ভিজে কি বিশ্রি অবস্থা হয়..” আগুন বলতে শুরু করে।
”কিছু করার নেই আগুন”, মায়া বলে, “এটা এমনই। সবসময় না, ‍কিন্তু মাঝে মাঝে তুই এমনটা করতে পারিস, এটা ধরে”, আগুনের পেনিসের দিকে ইঙ্গিত করে মায়া নিজের বাম হাতের কব্জিটা ডান হাত দিয়ে মুঠো করে উপর নিচ করে ঘষলো।
আগুন এমন কিছু ইঙ্গিত বন্ধুমহলে শুনেছে। বাজে কিছু বলে জানে ওটাকে ও। মায়া ওর শূণ্যদৃষ্টি দেখে বুঝলো কিছু বুঝেনি ও। ছেলেকে বড় করার সময় এসেছে, ভাবলো ও। ওকে বললো, “টাওয়েলটা খোল তো, আগুন।”
আগুন আতকে উঠলো, “না , মা! আমি ঠিক আছি।”
মায়া ইশারায় ওকে চুপ করতে বলে টাওয়েলের গিটটা আলতো করে খুললো। “আমাকে দেখতে দাও দেখি অন্য কোন ব্যাপার কি না।”
কোন শারীরিক সমস্যাও হতে পারে, মা দেখলে বুঝবে ভেবে আগুন আর নিষেধ করলো না। টাওয়েল খুলতে ওর উত্থিত পুরুষাঙ্গ দেখতে পেলো মায়া। একটা গরম রক্তের ঝলক বয়ে গেলো শরীর দিয়ে। বললো, “হুম সমস্যা নেই। এইযে এরকম করলে আরাম পাবি। কিন্তু মনে রাখবি, প্রতিদিন নয়! সপ্তাহে একবার!” মায়া ডান হাত দিয়ে আগুনের পুরুষাঙ্গে মুঠ করে ধরে উপর নিচ করে আস্তে আস্তে মৈথুন করলো। আগুন ”আরে করছো কি” বলে ঝটকা দিয়ে দাঁড়িয়ে পড়তে গিয়ে টের পেলো আগুন ধরে গিয়েছে ওর লিঙ্গে! নারীর কোমল হাতের মৈথুন, সেই নারী আবার তার মা, ট্যাবু ওর উত্তেজনা শতগুণ বাড়িয়ে তুললো। দুর্বল অনুভব হলো তার। মায়ার দুকাধে ভর দিয়ে ঝুঁকে পড়লো আগুন। দুপায়ের মাঝ দিয়ে রকেটের গতিতে কিছু ছুটে গেলো, অন্ডকোষ সংকুচিত হলো, পুরুষাঙ্গ দিয়ে থকথকে ঘন তরল ছিটকে বের হলো। পড়লো ‍গিয়ে মায়ার মুখে, বুকে। ডান হাতেও মেখে গেলো কিছু।

কিছুক্ষণ কি করবে দুজনের কেউই ভেবে পেলো না। মায়া নিজের টি শার্টের ভেজা বুকের দিকে তাকালো। মুখটাও চট চট করছে। হাতের দিকে তাকিয়ে দেখলো হাতেও আগুনের অপরিপক্ক বীর্য লেপটে আছে। একটা যৌন শিক্ষার সেশন ফুল ব্লোন হ্যান্ডজব হয়ে গেলো! মায়া স্বাভাবিকভাবে আগুনকে বললো, ক্লিন হয়ে ফ্রেশ হয়ে নাও। তার পর বেরিয়ে গেলো ঘর থেকে।
আগুন এত অপরিসীম আনন্দ আগে কখনো পায়নি। কখ্খনো না!
 
  • Like
Reactions: Nem and Son Goku

Sknight

New Member
27
86
19
প্রথম জীবনের স্বাদ

৬. রুটিন করা জীবন চলে। আগুন ক্লাসে যায়, মার্শাল আর্ট প্র্যাকটিসে যায়, মাঝে মাঝে খেলাধুলা করতে যায়। মায়াও ব্যস্ত। আগুনের বোন পুষ্প বারোতে পা দেয়। নতুনের মধ্যে আগুনের হাতে এখন স্মার্টফোন। কিনে দিয়েছে মায়া।

সোশ্যাল মিডিয়ায় জনপ্রিয় হয়ে যায় অল্প সময়েই। কলি ওকে বিভিন্ন স্যোশাল মিডিয়া সম্পর্কে জ্ঞান দেয়। ছবি তোলা শেখায়। মায়াও পছন্দ করে কলিকে। প্রায়ই আগুনের বাসায় আসে সে। আগুনও যায় ওর সেউ ছাউনিতে।

আগুন অবশ্য কাউকে না জানিয়ে কিছু ফেইক আইডি খোলে। জয়েন করে বিভিন্ন ইরোটিক ডিসকাশন গ্রুপে। অ্যাডাল্ট চ্যাট গ্রুপে দিন পার করে দেয় মাঝে মাঝে। বিভিন্ন দেশের ছেলে মেয়েরা তার ফ্রেন্ড অনলাইনে। কিছু কিছু মেয়ের সাথে সেক্সটিং করে ও। সেক্স + টেক্সট = সেক্সট এটাও জেনেছে ওই গ্রুপগুলোতে। বিভিন্ন ইমাজিনারি অবস্থার উপর ভিত্তি করে রোল প্লে করে টেক্সটে। মাঝে মাঝে গ্রুপ চ্যাটে রোল প্লে হয়। কখনো কখনো স্টোরি ড্রাইভ করে একজন প্রধান স্পেকটেটর। বাকিরা রিসপন্ড করে। ছবি শেয়ার করে, ন্যুডস শেয়ার করে। আগুন ওই আইডিতে পারতপক্ষে ছবি শেয়ার করে না। করলেও করে ওকে চেনা না যাওয়ার মত করে।

একবার একই দিনে দুটো ঘটনা ঘটে। চামেলী আগুনকে ফেইসবুকে অ্যাড করে, ইনস্টাগ্রামেও ফলো ব্যাক করে। বলা বাহুল্য আগুন ফলো করতো তাকে আগে থেকেই ইন্সটায়, চামেলী দারুণ পপুলার তার দুর্দান্ত সৌন্দর্য আর সুন্দর ছবির জন্য। আর এদিকে একটা ইরোটিক চ্যাট গ্রুপে আগুন দেখে কলি জয়েনড! অবশ্যই রিয়েল আইডি না। কিন্তু আগুন জানে এটা ওর ফেইক আইডি। একটা শিরশিরে ভাব অনুভব করে আগুন। কেমন হয় যদি ও চ্যাট করে কলির সাথে? ও জানবে না কে কথা বলছে। অ্যাড করে ওকে আগুন। কলি রিকুয়েস্ট অ্যাক্সেপ্টও করে। কিন্তু কিভাবে কথা শুরু করবে বুঝে না আগুন।

একবার একটা ইরোটিক পোস্ট করে কলি। নিজের কিছু সেক্স পজিশনের ফ্যান্টাসি নিয়ে। নিচে লিখা ”হিট ইনবক্স ইফ ইউ ওয়ানা হ্যাভ ফান!”

আগুন হাই হ্যালো দেয়। “কি খবর, জিম!”, রিপ্লাই দেয় কলি। ফেইক নেম এটা আগুনের। কলির টা হচ্ছে ‘এমিলি’। কথা বার্তা হয় দুজনের। ফ্যান্টাসি নিয়ে। ইমাজিনারি প্লট সাজায়, রোল প্লে করে। কল্পনায় কখনো মিশনারি, কখনো ডগি স্টাইলে সঙ্গম করে তারা। কখনো ‘জিমের’ ’জিনিস’ টা নিয়ে খেলে ‘এমিলি’। মুখে পুরে চুষে। ‘এমিলি’র স্তন ডলে দেয় ’জিম’। বিছানায় ’এমিলি’কে শুইয়ে মাথাটা ঝুলিয়ে দেয় কিনারা দিয়ে। হাঁটু গেড়ে বসে ওর মুখে লিঙ্গ প্রবেশ করায় ’জিম’। স্তন ধরে খেলা করে। একসময় ‘এমিলি’র অর্গাজম হয়। ‘জিম’ও এমিলির মুখে ঢেলে দেয় কামরস। কল্পনায় এসব ভাবে তারা, টেক্সট করে জানায় একে অপরকে। পুরো সময়টাই আগুন থেকে থেকে নিজের পুরুষাঙ্গ মৈথুন করে। কল্পনায় লাভমেকিং শেষ করে গুডবাই দেয়ার পর বাথরুমে গিয়ে ঢুকে আগুন। ফোনে বের করে ওর প্রিয় কিছু ইরোটিক ছবি। কিছু বাস্তব পর্নো মডেল, ‍কিছু আবার কার্টুন, অ্যানিমে, হেন্তাই। কিছু কার্টুনের বাস্তবের চেয়েও বেশি উত্তেজনাকর লাগে ওর কাছে। ফোনটা আয়নার সামনে হ্যাঙ্গিং ট্রে তে রেখে শর্টস খুলে ফেলে ওর। টি শার্টও। সম্পূর্ণ নগ্ন হয়ে তার পর উত্থিত পুরুষাঙ্গ নিয়ে ওর খেলা শুরু হয়। আস্তে আস্তে ডলে, শুকনো লাগলে নিজের লালা নিয়ে তারপর ঘষে। মাঝে মাঝে শ্যাম্পু, ভেসলিনও ব্যবহার করে। ধীরে ধীরে মৈথুনের গতি বাড়ে। লাগাম ছেড়ে দেয় ও ভাবনার। একসময় উগরে আসে বীর্য। ওর মৈথুনের গতি ক্ষনিকের জন্য থেমে যায় প্রচন্ড কামোত্তেজনায়, তারপর আবার মৈথুন করতে থাকে, হাত চলতে থাকে সামনে পেছনে, উপর নিচ। বীর্যের শেষ বিন্দুটাও ফেলে তার পর শান্তি। কখনো কখনো উত্তেজনা এত বেশি হয় যে শুধু শর্টস টা নামিয়ে বীর্যপাত করে নেয়।

কলি একদিন বাসায় আসে ওর। মায়া আগুনের ঘরে পাঠিয়ে দেয়। শরবত বানিয়ে দিয়ে যায় ওদের। বলে পুষ্পকে নিয়ে একটু বাইরে যাচ্ছে। ফিরতে রাত হবে। খাবার রান্না করে দিয়েছে। ওরা বাইরে খেয়ে ফিরবে।

এতক্ষণ খুচরো জিনিস নিয়ে গল্প করছিলো কলি। মায়া বাসা থেকে বেরিয়ে যেতেই আগুনকে বললো, “তারপর, মিস্টার জিম কেমন আছে?”
আগুন অনেক কষ্টে চেহারাকে স্থির রেখে প্রশ্ন করলো, “জিম আবার কে? তোমার নতুন কেউ নাকি? আমি কিভাবে জানবো সে কেমন আছে!”
কলি মুচকি হেসে বললো, “আর বলিস না। যা করে সারাক্ষণ আমার সাথে।”
”ওহ আচ্ছা”, নিরস কণ্ঠে বলে আগুন।
কলি দেখেছে ও রুমে ঢোকার পরেই ফোনটা বালিশের ভেতরে ঠেলে দিয়েছে আগুন। একবারও বের করেনি। কলি হাত ঢুকিয়ে চট করে বের করে আনলো ফোনটা। চ্যাট উইন্ডো ওপেনই ছিলো। লক করা ছিলো না কিছু। জোরে জোরে পড়তে লাগলো কলি, “আহহ আহহহ আয়্যাম কামিং বেবি”। আগুনের চোখে চোখ রেখে বললো, “এসব চলে, আগুন?”
আগুন কি বলবে ভেবে পায়না। “কিন্তু..”
”চুপ!” ঠোঁটে আঙ্গুল চাপা দিয়ে ইশারা করে কলি। আগুন থেমে যায়। “নিজেকে অনেক চালাক ভাবিস? আমি জানি তুই যে জিম।”
”তাহলে কেন করলে টেক্সটিং?” আগুন পাল্টা প্রশ্ন করে।
”করলাম, তাতে কি? আমার খুশি।” কলি আগুনের হাবভাবে বুঝতে পারে বেচারার কুমারত্ব অক্ষত। ”কি বলেছিলি আমাকে? কাছে পেলে চুমোকে চুমোতে খেয়ে ফেলবি?”
”ধ্যাত ওসব তো ওই সময়ের কথা!” আগুন বিরক্ত হয়।
”কোন সময়ের?” কলি আগুনকে অপ্রস্তুত করে মজা পাচ্ছে, “রস যখন মাথায় উঠে?”
”মানুষ আর হলে না তুমি।” আগুন হতাশ ভঙ্গিতে মাথা নাড়ে।
কলি হঠাৎ আগুনকে চমকে দিয়ে দাঁড়িয়ে বলে, “যা বলেছিলি কর তো সাহস থাকলে!”
”কি করতে হবে আবার?!” আগুন বিস্মিত।
”দেখি কিস কর আমাকে।” কলির শান্ত স্বর।
আগুন ‍চোখ বড় বড় করে চুপ করে থাকে।
কলি লাফিয়ে উঠে বসে বিছানায় ওর কোলে। ওকে ঠেলে দেয়ার আগেই আগুনের দুহাত শক্ত করে ধরেছে ও। ওর প্রায় পুরুষালী শক্তি। আগুনের ঠোঁটের একদম কাছে ঠোঁট নিয়ে গিয়ে আস্তে করে বলে কলি, “চুমো টা খাবি? না নিজে খেয়ে নেবো?”
আগুনের হৃৎপিন্ড ধুকপুক করছে। কল্পনায় যা কিছুই করে থাকুক এটা একদম বাস্তব। চোখ বন্ধ করে ঠোঁট দিয়ে চেপে ধরে কলির ঠোঁট। চোখ বন্ধ করতেই ওর মনে মুহূর্তের মাধ্যে উঁকি দিয়ে যায় কলিকে নিয়ে করা ওর সব ফ্যান্টাসি। প্যান্টটা জায়গামত ফুলে উঠতে শুরু করে।
কলিও চুমুতে সাড়া দেয় ভালোমত। চুষে, কামড়ে আগুনের ঠোঁট দুটো লাল করে দেয়। আগুন জড়িয়ে ধরে কলিকে। কলিও আগুনের ঘাড় জাপটে ধরে নিজের শরীরকে আরো কাছে নিয়ে আসে, স্তনের চাপ অনুভব করে বুকে আগুন। সেই কবে শক্ত লেগেছিলো কলির অল্পবয়সী স্তন, এখন যুবতী কলির স্তন অমন নয়। কিন্তু একটা শক্ত শক্ত ভাব ওর সারা শরীরেই। ওর কোমরে চেপে বসে আগুনের হাত, তারপর আরেকটু নিচে। দুহাতে কলির নিতম্বের দুপাশ ধরে চাপ দেয় আগুন, নিজের শরীরেই আগুনের হলকা ছুটে যায় উত্তেজনায়। ওর মনে হলো বীর্যপাত হয়ে যাবে। শর্টস পরে থাকে ও বাসায়, তাড়াতাড়ি ওটা নামিয়ে লিঙ্গ অবমুক্ত করে। একটু কমে আসে তাতে উত্তেজনা। এরপর একহাতে কলির কোমর জড়িয়ে ওকে খুব কাছে টেনে নেয় আর আরেক হাতে ধরে ওর সটান দাঁড়িয়ে কাঁপতে থাকা পুরুষাঙ্গ। কলি আগুনকে আরো গরম করে দিতে নিজের নিতম্ব দিয়ে ঘর্ষণ করে ওর দুপায়ের মাঝে, খেয়াল করে আগুনের লিঙ্গটা ভেতরে না, বাইরে! কলির ইয়োগা প্যান্টের পাতলা আবরণের নিচেই ওর শক্ত, দীর্ঘ, উত্তেজিত দন্ড! নিতম্বে অনুভব করে ও শক্ত মাংস, ফুলে ওঠা শিরা, স্পর্শকাতর লিঙ্গমুন্ড। উত্তেজনার চরমে পৌঁছে গিয়ে গুলির মত বীর্যপাত করে আগুন। কলির প্যান্টের তলা ভরে যায় থকথকে বীর্যে। প্রবল উত্তেজনার ঝোঁকে আগুন ওর পুরুষাঙ্গ কলির নিতম্বে চেপে ধরেছিলো জোরে। কাঁপুনি দিয়ে বীর্য বেরিয়ে তাই আর কোথাও যায়নি। কলি আগুনকে ছেড়ে দিয়ে বসে। ওর মনে হলো আগুন এখনই ”সরি” বলবে।

ওকে অবাক করে দিয়ে আগুন উঠে এসে ওকে বিছানায় শুইয়ে চুমু দিলো আরো। আগুন ওর লাজুক ভাব সম্পূর্ণ কাটিয়ে উঠেছে। কলি আর কিছু ভাবলো না। আগুনের শার্টটা খুলে ফেললো কলি। ওর সুগঠিক বুক, আর প্যাকস, কলি অবাক হলো ওর শরীর দেখে। এই বয়সেই পিচ্চি আগুন ভালো স্বাস্থ্য সচেতন। ওকে সবসময় খানিকটা বন্ধু আর ছোটভাই টাইপ ভেবে এসেছে, এখন সেই পিচ্চি আগুন পুরুষালী আগুন হয়ে ওকে শুইয়ে সম্ভবত ওর ভেতরেই প্রবেশ করতে যাচ্ছে। ওকে বড়বোনের মত ভয় করা আগুন, ওর শাসনে ভয় পাওয়া আগুন, এখন তার কামদন্ড দিয়ে ওর শরীরকে শাসন করতে যাচ্ছে। কলির খুব ইরোটিক ফিল হয়। আগুন কলির টি শার্টের নিচে হাত ঢুকিয়ে টেনে উপরে তুলতে লাগলো। কলির উত্তেজনায় উষ্ণ চামড়ার স্পর্শে লোম খাড়া হয়ে গেলো আগুনের। কলির পিঠে হাত চলছে ওর। ব্রা এর হুক টা পেতেই খুলে ফেললো আগুন। ব্রা টা খুলে টি শার্টের নিচ দিয়ে বের করে নিলো হাতে। কলিকে দেখিয়ে শুঁকলো। কলি বুঝতে পারলো বিভিন্ন ব্লু ফ্লিম দেখে ভালো সেয়ানা হয়েছে খোকা! কলির টিশার্টটা আগুন খুলে ফেললো এবার পুরোটা।

একজন নারী, তাকে জামাকাপড় পরা অবস্থায় যত হাজার বার দেখে থাকুক, নগ্ন অবস্থায় তাকে দেখা ভিন্ন এক অনুভূতি। চিরচেনা রমণীও বিবসনা অবস্থায় ভিন্ন রূপে ধরা দেয়। তার ছোটবেলার বেস্ট ফ্রেন্ড, বহু বছরের পরিচিত, কল্পনায় তাকে অনেকবার নগ্ন করলেও, চোখের সামনে তার উন্মুক্ত শরীর আগুনের রক্তকে আন্দোলিত করে। কলির চোখে তৃষ্ণা। ইতিমধ্যে আগুনের উষ্ণ বীর্যে মাখামাখি ইয়োগা প্যান্টের হুক খুলে ফেলে কলি। ওর প্যান্টি ভিজে একাকার। সেটা খুলতে আগুন ওকে সাহায্য করে। কলিকে সম্পূর্ণ নগ্ন করে শুইয়ে ওর দুপায়ের মাঝে বসে আগুন। একহাতে নিজের পুরুষাঙ্গ ধরে কলির চোখের দিকে তাকায়, কলির চোখে সম্মতি, দুহাটু পুরোপুরি ফাঁক করে দিয়ে আহবান করে ওকে কলি। আগুন চেষ্টা করে ঢোকাতে। আনাড়ি কাজ দেখে কলি ওকে সাহায্য করে। ওর লিঙ্গ ধরে কলি, শিউরে ওঠে নিজেই। প্রবেশ করিয়ে দেয় মুন্ডিটা। বলে, “ঠাপ দে, আগুন! ফাটিয়ে দে!”

আগুন ঠেলে দেয় ওর পুরুষাঙ্গ, জোরে। কলি পুরো শরীর দিয়ে অনুভব করে আগুনের শরীরের অংশ, সেই গরম উত্তেজিত দন্ডটা, চোখ বন্ধ হয়ে আসে ওর।

প্রথমবার নারীযোনীতে লিঙ্গের প্রবেশ, আগুনের মাথায় যেন বিভিন্ন অনুভূতির বিষ্ফোরণ হয়। চারদিক হুট করে অন্ধকার হয়ে আসে ওর। বিবশ হয়ে যায় যেন শরীর। শুধু ওর কোমরটা উঠা নামা করতে থাকে। নরম, ভেজা, পিচ্ছিল গহবর টানে যেন ওর লিঙ্গকে। ও হারিয়ে যায় ছোটবেলায়, পৃথিবীতে আসা ওর এক নারীর যোনী থেকে। শাপলা, ওর মা। মায়া যদিও বড় করে ওকে, আদরে আদরে কিছুর অভাব বোধ করতে দেয়নি। শরীর যখন বড় হয়, ওর পুরুষাঙ্গ ধরে বীর্য বার করে সুখ দিয়েছিলো ওকে মায়া। প্রথম কোন নারীর যৌন স্পর্শ? না, ওর ছোট বেলায় ওর শরীর ব্যবহার করে নিজেকে সুখ দিত ময়না, নিজের নগ্ন ভেজা শরীরে জাপটে ধরতো আগুনকে। চামেলী, যার উদ্ধতযৌবনা শরীর আগুনের চিন্তায় আগুন জ্বালাতো। কত পর্নো মডেল, দেশি, বিদেশি, বাস্তব, অবাস্তব থ্রিডি টুডি ছবি, সব নারীর হাত ধরে আজ এক নারীর ভেতরে প্রবেশ করছে ও যেনো।

কোমর উঠানামা হতে হতে ওর মনে পরে যায় সেই ছোট্ট বেলার কথা। ওর মা শাপলা শুয়ে ছিলো ওর ছোট চাচ্চুর নিচে, আর কোমর উঠানামা করছিলো রাতুল। নগ্ন নিতম্ব, এক ছন্দে উঠছিলো আর নামছিলো। সেই অভিশপ্ত দিন! আগুন সেদিন রাতুলের ঘরের দরজায় না গেলে হয়তো শাপলা আজও ওর মা থাকতো। শাপলা কি মায়ার মত এত মায়াময় হতো? কে বেশি সুন্দরী? ফ্রীলি ওর সাথে কথা বলতো? শাপলা কি ওকে বীর্যপাত করাতো? ও কি শাপলার শরীর দেখে পুলকিত হতো? আগুন নিজেকে একটা অন্ধকার শূন্যের মধ্যে আবিষ্কার করে। ওর নিচে তাকিয়ে দেখে নগ্ন এক নারী শুয়ে। আর ওর নিতম্ব মেশিনের মত ওঠানামা করছে। কলি নয়, সেই নারীটি শাপলা। শক্ত গোল গোল স্তন নয়, ভরাট নরম স্তন। ঘন কালো চুল মাথার চারপাশ জুড়ে ছড়ানো। হাত দুটো দুদিকে ছড়ানো। দুচোখ ঠিক আগুনের চোখে সোজা তাকানো। আগুন চমকে উঠলো। এ কি! ও কি শাপলা, ওর মায়ের সাথে যৌন মিলন করছে! না, না! ও চায়না করতে! কিন্তু ও থামতে পারছে না। ওর নিতম্ব ওঠানামা করছে সমান তালে। ঠিক রাতুলের নিতম্বের মত।

এদিকে আগুনের শূণ্যদৃষ্টি দেখে কলি, “আগুন! অ্যাই আগুন! কি হলো তোর!” বলে ডাকে ওকে। কলি নিজেও চরম সুখে গোঙাচ্ছে। একটু পরই প্রচন্ড ঝাঁকুনি দেয় ওর শরীর, অর্গাজম বলে দেয় আগুনকে ওর শরীর কতটা আপন করে নিয়েছে। আগুন একটু পরেই কলিকে দুহাতে জাপটে ধরে ওর কোমর জোরে ঠেলে দিয়ে চেপে ধরে কলির শরীরের সাথে। আগ্নেয়গিরির লাভার মত বীর্য উদগিরণ হয় ওর। গরম ঘন তরল ছুটে যায় কলির জরায়ুতে।

কিছুক্ষণ পর কলিকে ছেড়ে দিয়ে পাশে শুয়ে পরে আগুন। কলির প্রায় জ্ঞান হারানোর মত অনুভূতি। আগুনের দন্ড ওর জি-স্পটে উপর্যুপরি আঘাত করে উত্তেজনায় পাগল করে দিয়েছিলো ওকে। আগুন চুপচাপ দেখে ওর গালে হাত রেখে কলি বলে, “আগুন, ঠিক আছিস?”
”হু”, আগুন বলে।
”খারাপ লাগছে তোর?” কলি স্নেহের সুরে বলে। “ফার্স্ট টাইম সবারই এক সময় হতে হয়, বুঝলি? আর তুই দারুণ খেলেছিস! ফার্স্ট ক্লাস!”
”তুমি বাসায় কিভাবে যাবে? প্যান্টটা নষ্ট করে ফেলেছি আমি তোর”, আগুন কলির দিকে তাকায়।
”আরে ধ্যাত! তোর বাপকে জ্ঞান দিস না!” কলি বলে, “তোর একটা প্যান্ট দে আপাতত, একটা শপিং ব্যাগে আমি ওটা ভরে নিচ্ছি।”
”ভালো আইডিয়া”, আগুন বলে।
”আজ তুই বাচ্চা খোকা থেকে পুরুষ হলি রে, আগুন”, কলি বিছানা থেকে উঠতে উঠতে বলে। আগুন ওর শরীরের দিকে তাকায়। নগ্ন হয়েও কি সাবলীল। কোন লাজুকতা নেই নিজের শরীর নিয়ে।
”প্রেমে পড়বিনা বলে দিচ্ছি!” কলি তর্জনী উঠিয়ে বলে। তারপর নিজের স্তন ‍দুটো ধরে বলে, “কি করেছিসরে দুমরে মুচরে দুটোকে!”

আগুন কলিকে বাসায় পর্যন্ত এগিয়ে দিয়ে আসে। ঘুরে ফেরত আসবে, এমন সময় কলি বলে, “থাম।” ও থেমে ঘুরে দাঁড়ায়। কলি এসে ওর কাঁধে হাত রেখে বলে, “এত সিরিয়াস হবার কিছু নেই, বুঝলি? ফার্স্ট টাইম ম্যাস্টরবেট করতেও তো হাত কেঁপেছিলো, নাকি? এর পরে কত করেছিস? সামনেও আরো কত শারীরিক সম্পর্ক হবে তোর! ভালবাসবি কতজনকে! এখন মন খারাপ না করে যা ভালো ঘুম দে। আর শরীরের যত্ন নিবি। সুন্দর স্বাস্থ্য তোর ভেঙে পড়তে দিস না।”
আগুন মাথা ঝাঁকায় বাধ্য ছেলের মত। কলি হঠাৎ কি মনে করে দুহাতে আগুনের ঘাড় জড়িয়ে ধরে ওর ঠোঁটে ঠোঁট চেপে ধরে ভেজা চুমু খায়। আগুনও সাড়া দেয়। চুম্বন শেষে “গুড নাইট” বলে চলে যায় কলি। ওর গমন পথের দিকে তাকিয়ে থাকে আগুন।
 

Sknight

New Member
27
86
19
খোকার শিক্ষালাভ

৭. প্রায় প্রতিদিন সকাল আগুনের শুরু হয় উত্তেজিত অবস্থায়। ঘুম থেকে উঠে শক্ত পুরুষাঙ্গ দেখা তেমন অস্বাভাবিক না। আগুনের মনে হয়, তার ক্ষেত্রেই ব্যাপারটা মাত্রাতিরিক্ত। অতিরিক্ত যৌন উত্তেজনা দৈনন্দিন কাজে মন বসতে দেয় না, আবার ঘন ঘন বীর্যপাত করাও ঠিক না। কিন্তু মাঝে মাঝে মাথায় রক্ত উঠে যায় যেন উত্তেজনায়। যেখানেই আছে, ক্লাসরুম, শপিং মল - ও খুঁজে নেয় বাথরুম। প্যান্টের জিপার নামিয়ে আদর করে ওর সেই শক্ত হয়ে যাওয়া মাংস। জবাবে রস উগলে ঠান্ডা হয়। কলি ওর ভার্জিনিটি নিয়েছে, আর ‍উত্তেজনা অবর্ণনীয় রকম বাড়িয়ে দিয়েছে।

মায়া দেখে, প্রায়ই আগুনের পুরুষাঙ্গ শক্ত হয়ে আছে। ওর মা বা বোনের সামনে ও লুকিয়ে রাখার চেষ্টা করে। সেদিন আগুন মায়াকে প্রশ্ন করে, “মা এমন কেন হচ্ছে, কোন সমস্যা কি?”
মায়া হাসে, “এটা পুরুষ হরমোন, কোন সমস্যা না।”
”একটু সেবারের মত দ্যাখো না চেক করে?” আগুন সেই হ্যান্ডজবকে ইঙ্গিত করে।
মায়া কপট রাগ দেখিয়ে আগুনের বুকে ঘুষি মারে। নিজের ছেলের পুরুষালী বুক দেখে অবাক হয় নিজেই। হ্যাঁ, ওর সাথেই তো এক্সারসাইজ করে আগুন। ওয়েইট লিফটিং করে। এবয়স থেকেই পুরুষ হয়ে ‍উঠছে, তার সাথে এই যৌন উত্তেজনা। মায়ার গাল লাল হয়ে ওঠে, ছেলেটা ওর সাথে ফ্লার্ট করছে বলে। “সত্যি, মা। দেখবে একটু, সিরিয়াস কিছু নাকি?”
মায়া “যাহ দুষ্টু ছেলে!” বলে ঘুরে চলে যায়। আগুন ওর শরীর লক্ষ না করে পারে না। বাঙালী রমণীর কমনীয়তার সাথে ব্যায়াম করা ফিটনেস, ফর্সা কোমরে নরোম হালকা মেদ, পিঠের মাংসে ভাঁজ, মোলায়েম উন্নত স্তন, আর কোমরের নিচে মাংসল নিতম্ব।
চামেলী যখন আসে, আগুন দু’জনকেই লক্ষ করে। মায়া আর চামেলী। চামেলী সুন্দর, ঠিক। কিন্তু তার সৌন্দর্যে একটা উদ্ধত ভাব। স্তন দুটো যেন উঁচু হয়ে বলছে, তাকাও আমার দিকে, ধরো, অনুভব করো। নিতম্বও একইভাবে যেন বলছে, ধরো! ধরছো না কেন! চেপে ধরো নিজের পুরুষাঙ্গ আমার সাথে! তার কোমরে মেদ নেই, সরুই বলা যায়। চামেলীর সাথে পাওয়ারফুল সেক্স করা চলে। সব রকম ‍উত্তেজনাকর ট্রিক, বিডিএসএম, ডগি, রিভার্স কাউগার্ল যা খুশি। মাথার চুল খামচে ধরে ভয়ঙ্কর উত্তেজনাপূর্ণ ব্লোজব, স্তন কামড়ে খামচে রক্তাক্ত করে দেয়া সারা শরীরে বীর্য ঢেলে দেয়া, সব চামেলীর সাথে যায়।
কিন্তু মায়া! ওর মা। সুন্দর সাবলীল শরীর, কিন্তু লাজুক, অবনত। রোমান্টিক বিকেল পার করা যায় ওর সাথে। কোমল, কিন্তু ঘন চুমু খাওয়া যায়। ওর নরোম কোমর আঁকড়ে ধরে ওর কাঁধে মাথা রেখে ঘন্টা পার করে দেয়া যায়। চুমু খাওয়া যায় ওর পেলব ঘাড়ে। প্রেম মাখানো যৌন মিলন করা যায় সারা রাত।
ওর ভাবনা এত মাতালের মত যে ও হাল ছেড়ে দেয়। কার ব্যাপারে চিন্তা আসে আসুক, আর ঠেকানোর চেষ্টা করে না। কলি ওকে স্পয়েল করে ফেলেছে। ওর বয়ফ্রেন্ড আছে, কিন্তু আগুনের সাথে যৌনতা করা মিস করে না। ওর আস্তানায় আগুনের প্যান্ট নামিয়ে একবার ব্লোজব ও দিয়েছে। আগুনের ওর মুখেই বীর্যপাত করেছিলো। সব ক্ষুধার্ত কামুকীর মত চেটে পুটে খেয়েছে। আগুনও গা করে না। ভালোই, বীর্য ‍উথলে উঠলে ফেলার একটা জায়গা আছে। কলি অনেক সেক্স ট্রিক ওকে শেখায়। কারো সাথে বিছানা পর্যন্ত যায়নি আগুন। ঘুরে ফিরে কলির উপরই প্রয়োগ করা হয় সব। কলি উত্তেজনায় ফাটে। একবার প্রটেকশন সহ সেক্স করে নি তারা। কলি নাকি পিল, শট নিয়ে থাকে। আগুন জানে, ও কয়জন ছেলের সাথে বেড শেয়ার করে। তাই ওর কথায় বিশ্বাস করে।

সেদিন সকালে আগুন দেরি করে ঘুম থেকে উঠলো। মায়া রান্নাঘরে। কোমরে শাড়ী বেঁধে কাজ করছে। আগুন দেখলো ভীষন রকম উত্তেজিত ওর পুরুষাঙ্গ। কি ভেবে ওর মা কে ডাকলো, “মা, একটু দেখে যাও না!”
মায়া আসে ওর কথা শুনে। আগুন কম্বল সরিয়ে উঠে বসে তাকায় নিজের দুপায়ের মাঝে। ওর শর্টস প্রায় টেনে খুলে ফেলছে ওর উত্থান। মায়া চোখ বড় বড় করে তাকায়। দুজনে অনেক ফ্রী। “কি দেখতে ডেকেছিস, অমানিশা?”
আগুন বলে, “নিশ্চয়ই কোন সমস্যা, মা।”
মায়া মুখ বাঁকিয়ে বলে, “অ্যাই তোকে শিখিয়েছি না কি করতে হবে? এই বাচ্চার মত মা কে ডাকছিস কেন” মা ডান হাত মুঠ করে ঝাঁকিয়ে হস্তমৈথুন করতে ইঙ্গিত করে ওকে।
আগুন বলে, “ওটা করার পরও এমন শক্ত হয়ে থাকে। কোন সমস্যা, মা।” মায়ার ইঙ্গিতটা আগুনকে আরো উত্তেজিত করে দিয়েছে।
মায়া কি ভেবে একবার বাইরে তাকায়, খেয়াল করে, পুষ্প তো স্কুলে। ছোট খোকা টাকে একটা শিক্ষা দেয়া যাক।
”দাড়া তো আগুন, ঘুরে দাঁড়া।” মায়া বলে।
আগুন অবাক হয়ে বলে, “মানে?”
মায়া বলে, যা বলছি কর। আগুন বিছানা থেকে নেমে মায়ার দিকে পেছন ফিরে দাঁড়ায়। মায়া বলে, “যখন অনেক শক্ত হয়ে যাবে, এটার কথা ভাববি।” বলেই প্রচন্ড জোড়ে হাতে ধরা রান্নার খুন্তিটা দিয়ে আগুনের নিতম্বে মারে। চটাশ করে শব্দ হয়। আগুন “আহহ, মা!” করে ওঠে। মায়া বলে, ”প্যান্টটা নামা”। বলতে বলতে নিজেই প্যান্ট নামিয়ে নগ্ন নিতম্বে বাড়ি মারে কয়েকটা।
”প্যান্ট খুলে ঘোর দেখি!” মায়া ভাবে, উত্তেজনা প্রশমিত হয়ে যাওয়ার কথা। আগুন ঘুরে দাঁড়ায় প্যান্ট নামিয়ে। উত্তেজনায় সাপের মত ফোঁসফোঁস করছে যেন তার ছেলে পুরুষাঙ্গ। শিরা ফুলে উঠেছে।
মায়া ছোট করে একটা ঢোক গিলে। “আচ্ছা দাঁড়া।” খুন্তি টা রেখে ডানহাতে মুঠ করে ধরে তার ছেলের পুরুষত্ব। উপর নিচ করে মুঠিটা। আরাম আর আনন্দের স্রোত বয়ে যায় আগুনের পুরো শরীর। তার ছবির মত সুন্দর মা তাকে যৌন আনন্দ দিচ্ছে। চোখ বন্ধ হয়ে যায় আগুনের। হাতের গতি বাড়তে থাকে মায়ার। কপাল ঘেমে ওঠে ওর। দুজনের ফ্লার্টিং অনেক দূর চলে গিয়েছে। কি বলবে বুঝতে পারে না। “এই যে দেখিয়ে দিলাম, এভাবে করবি”, বলে কোনরকমে।
মায়া মৈথুন করতে গিয়ে একটু ঝুঁকে গিয়েছে। দাঁড়িয়ে ওভাবেই ডলে যাচ্ছে আগুনের দন্ড। আগুন ব্লাউজের ভেতর থেকে ঠেলে আসা ফর্সা সুডৌল স্তনের মনে মনে প্রশংসা করে। হাত ঝাঁকাতে ঝাঁকাতে মায়ার শরীর ঝাঁকি খাচ্ছে, ঘেমে উঠেছে তার কপাল, বুক। উন্মুক্ত কোমরে দৃষ্টিপাত করে আগুন, মিহি, মিষ্টি ঘাম ওখানটার ফর্সা মাংসে।
ঝাঁকিতে শাড়ির আঁচল পরে যায় মায়ায়। নীল শাড়ি আর নীল ব্লাউজ ওর। স্তনের উপরিভাগ নীল ব্লাউজের বর্ডার ক্রস করে বেড়িয়ে আসবে যেন, ও ঝুঁকে থাকায়। সদ্য উন্মুক্ত ফর্সা সুঠাম পেটের মাঝে ছবির মত নাভি। মুখে চুল নেমে এসেছে, খেয়াল নেই যেন কোনদিকে, একমনে আগুনের পুরুষাঙ্গ মৈথুন করে চলেছে। শুরু করেছে যেহেতু শেষ করতেই হবে এমন ভাব। ওর সমস্ত শরীর দেখে আগুনের কাঁপুনি দিয়ে উত্তেজনা আসে। মায়ার মাংসল চওড়া কোমর আঁকরে ধরে পাগলের মত। চাপ দেয় আঙ্গুল দিয়ে। “উহহ, মা..মা…” বলতে বলতে নিক্ষেপ করে বীর্যের প্রথম স্রোত। মায়ার স্তন আর ব্লাউজ ভিজিয়ে দেয় ওর ঘন সাদা বীর্য। পরবর্তী বীর্য স্রোত রাশ রাশ ছিটকে পরে ওর উন্মুক্ত পেটে আগুন খাঁমচে ধরে মায়ার কোমর। মায়া বীর্যমাখা হাত সরিয়ে নেয় আগুনের পুরুষাঙ্গ থেকে। লক্ষ করে নিজের ছেলেকে। আঠারো বছর, সুঠামদেহী, শক্ত লিঙ্গ, ঘন বীর্য, সুপুরুষ ইতিমধ্যেই।
আগুন হঠাৎ মায়াকে জড়িয়ে ধরে, ভালোবাসায়। মায়া বুঝতে পারে, সেও আগুনকে জড়িয়ে ধরে। নিজের পেটে আগুনের শক্ত লিঙ্গটার কাঁপুনি টের পায়। ওর শরীরের চাপে ওটা আবার উত্তেজিত হবে বলাই বাহুল্য। মায়া ওকে ছেড়ে বলে, “দেখ কি করেছিস! যা ক্লীন কর”, আঁচলটা তুলে চলে যায় ঘর থেকে।
আগুন বাথরুমে ঢুকে। ওর উত্তেজন মোটেও কমেনি, মোটেও না। মায়াকে কল্পনায় যত ভাবে ভালোবাসা যায়, বাসতে শুরু করলো আগুন। আর ওর পুরুষাঙ্গ ঝড়িয়ে চললো বীর্য, যত ঝড়ানো যায়।
 
Status
Not open for further replies.
Top