আমার বউ এক মেয়ে । অন্য কেউ নেই। কিন্তু এক শালিকে দেখেছিলাম। কিন্তু আমার নিজের শালি নয়। কি রকম এক মাসীর মেয়ে আমাদের থেকে অনেকটাই বড়। নাম অনিতা। তার বেশ ছোট বয়সেই বিয়ে হয়েছিল। আমাদের বিয়ের সময় তার মেয়ের বয়স বাইশ আর তার বয়স সাঁইত্রিশ । মহিলার কথাবার্তা বেশ বাজেই বলা যায় । লোকজনকে দু চার কথা শুনিয়ে দেওয়া টা খুব ভাল মনে করে। যা তা বলে দেওয়াটাই যেন কাজ।
সেই কারণে অনেকেই তাকে এড়িয়ে চলে। দেখতে সুন্দর কিন্তু লোকে খুব একটা কাছে ঘেষত না। আসলে মুখে চিমটি কাটা কথা শুনে এড়িয়ে যেত।
অনিতার বর গত হয়ে গিয়েছিল অনেকদিন। অনিতা নিজের মত ছিল। স্লিভলেস ব্লাউজের সাথে শাড়ি পরে ঘুরত। কেউ ভাল বলত কেউ খারাপ বলত। প্রকাশ্যে কেউ কিছু বলত না।
অনিতা তার মেয়ের পঁচিশ হতেই বিয়ের চেষ্ট করতে লাগল। ইতিমধ্যে একদিন খবর এল যে অনিতার মেয়ে সোমা একটি ছেলেকে বিয়ে করেছে পালিয়ে। যারা অনিতাকে সহ্য করতে পারত না তারা কিছু না বললেও মনে মনে আনন্দ পেল।
যা হোক অনিতা তো থানা পুলিশ বহু চেষ্টা করে কিছুই হল না। জানতে পারল যে কার সাথে বিয়ে হয়েছে।
যে ছেলেটার সাথে বিয়ে হয়েছিল তার বাবা থাকত বাইরে। বাড়িতে থাকত মা। ছেলেটির মায়ের মা বাবা। আর ছেলেটির দু তিনটে মাসী ছিল। সবাই বিবাহিত। মধ্যে মাঝে আসত। ছেলেটার নাম রতন।বয়স সাতাশ।
তো এইসব থানা পুলিশ কিছুদিন চলার পর কিছুই হল না। এর মধ্যে ছেলেটির দিদিমা (মায়ের মা) মারা গেল। তার পরেই গোলমাল বেশ পাকিয়ে উঠল। অনিতা আর যোগাযোগ ও করতে পারে না। ছ আট মাস কেটে গেল। অবশেষে একদিন অনিতা ফোন করল মেয়ের শ্বশুর বাড়িতে । মেয়ের শাশুড়ির নাম বিন্দু।
কথা যা হল ফোনে। বিন্দু ই একহাত নিল । অনিতা বুঝল যে কঠিন ঠাঁই। বিন্দু, তার মা মারা যাওয়ার দায় চাপালো অনিতার ওপর।
অবশেষে একদিন ফোন করে অনিতা কথা বলল বিন্দুর সাথে আর অনুমতি নিল যাবার ওদের বাড়ি ।
বিন্দুর অনুমতিতে একটা বুধবার মিষ্টি কিনে অনিতা গেল ওদের বাড়ি । বাড়িতে তখন বিন্দু, রতন আর বিন্দুর বাবা পরেশ বাবু। রতনের দাদু। অনিতার মেয়ে সোমাকে বিন্দু এক বোনের বাড়ি পাঠিয়ে দিয়েছিল।
সময় মেনে ঠিক সকাল দশটার সময় অনিতা পৌঁছাল ওদের বাড়ি । ওদের বাড়ি টা গোল। মাঝখানে উঠান।
বেল টিপতে বিন্দু এসে দরজা খুলে অনিতাকে দেখল।
বিন্দু: কাকে চাই।
অনিতা: আমি মানে।
বিন্দু: ও বুঝেছি।
আপাদমস্তক বিন্দু দেখে নিল অনিতাকে। অনিতা স্লিভলেস কালো ব্লাউজ আর শাড়ি ।
বিন্দু: ভিতরে আয়।
বিন্দুর মুখে তুইতোকারি শুনে চুপ করে যেতে হল অনিতাকে।
উঠানে দাঁড়াল অনিতা। মিষ্টির প্যাকেট দিল বিন্দুর হাতে।
উপরের বারান্দা থেকে গলা এল।
পরেশ: কে এল রে বিন্দু?
বিন্দু: ওই সোমার মা।
পরেশ: অঃ, ওই মাগীটা এসেছে। ভাল।
একটা ছেলে এসে পিছনে রোয়াকের ওপর দাঁড়াল । অনিতা বুঝল এই রতন।
বিন্দু: কি চাই?
অনিতা: না মানে দেখা করতে
বিন্দু: কি জন্য?
অনিতা চুপ করে গেল। কি বলবে।
বিন্দু: শোন। তুই যা করেছিস।
অনিতা: আমি মানে
বিন্দু: তুই ওই থানা পুলিশ করলি। আমার মা সেই ভয়েই মারা গেল।
সর্বৈব মিথ্যা । কিন্তু এখন ওদের হাতে। মানতে হল।
বিন্দু: কিছু বলবি?
অনিতা: আমি খুবই লজ্জিত তার জন্য ।
বিন্দু: মুখে লজ্জা । দেখে তো মনে হচ্ছে না।
অনিতা: আমি সত্যিই লজ্জিত ।
বিন্দু: তাই নাকি?
অনিতা: হ্যাঁ ।
বিন্দু: শুধু মুখে বললে তো হবেনা। সত্যিই লজ্জা পাশ কিনা দেখতে হবে তো।
অনিতা কিছুই বুঝতে পারছে না যে কিভাবে লজ্জা পাওয়া বোঝাবে। দাঁড়িয়ে আছে চুপ করে। এমন সময় বিন্দু ছেলের দিকে তাকাল।
বিন্দু: বাবু এই যে তোর সুন্দরী শাশুড়ি কি বলছে দেখ। বলছে নাকি খুব লজ্জিত।
রতন হাসছে দাঁড়িয়ে ।
বিন্দু: হ্যাঁ রে লজ্জা পেয়েছে মনে হচ্ছে?
রতন: না তো ।
বিন্দু: কিন্তু লজ্জিত বলছে তো। এক কাজ কর বাবু।
রতন: কি বল।
বিন্দু: যাও তোমার সুন্দরী শাশুড়িকে নীচের ঘরে নিয়ে যাও। আর একটু শাশুড়ি র জামাকাপড় গুলো খুলিয়ে ল্যাংটা করে নিয়ে এস। তাহলে বোধহয় লজ্জা পাবে।
অনিতা তো আকাশথেকে পড়ল।
বিন্দু: আর বাবু। ল্যাংটা করিয়ে কান ধরে নিয়ে আসবে।
সেই কারণে অনেকেই তাকে এড়িয়ে চলে। দেখতে সুন্দর কিন্তু লোকে খুব একটা কাছে ঘেষত না। আসলে মুখে চিমটি কাটা কথা শুনে এড়িয়ে যেত।
অনিতার বর গত হয়ে গিয়েছিল অনেকদিন। অনিতা নিজের মত ছিল। স্লিভলেস ব্লাউজের সাথে শাড়ি পরে ঘুরত। কেউ ভাল বলত কেউ খারাপ বলত। প্রকাশ্যে কেউ কিছু বলত না।
অনিতা তার মেয়ের পঁচিশ হতেই বিয়ের চেষ্ট করতে লাগল। ইতিমধ্যে একদিন খবর এল যে অনিতার মেয়ে সোমা একটি ছেলেকে বিয়ে করেছে পালিয়ে। যারা অনিতাকে সহ্য করতে পারত না তারা কিছু না বললেও মনে মনে আনন্দ পেল।
যা হোক অনিতা তো থানা পুলিশ বহু চেষ্টা করে কিছুই হল না। জানতে পারল যে কার সাথে বিয়ে হয়েছে।
যে ছেলেটার সাথে বিয়ে হয়েছিল তার বাবা থাকত বাইরে। বাড়িতে থাকত মা। ছেলেটির মায়ের মা বাবা। আর ছেলেটির দু তিনটে মাসী ছিল। সবাই বিবাহিত। মধ্যে মাঝে আসত। ছেলেটার নাম রতন।বয়স সাতাশ।
তো এইসব থানা পুলিশ কিছুদিন চলার পর কিছুই হল না। এর মধ্যে ছেলেটির দিদিমা (মায়ের মা) মারা গেল। তার পরেই গোলমাল বেশ পাকিয়ে উঠল। অনিতা আর যোগাযোগ ও করতে পারে না। ছ আট মাস কেটে গেল। অবশেষে একদিন অনিতা ফোন করল মেয়ের শ্বশুর বাড়িতে । মেয়ের শাশুড়ির নাম বিন্দু।
কথা যা হল ফোনে। বিন্দু ই একহাত নিল । অনিতা বুঝল যে কঠিন ঠাঁই। বিন্দু, তার মা মারা যাওয়ার দায় চাপালো অনিতার ওপর।
অবশেষে একদিন ফোন করে অনিতা কথা বলল বিন্দুর সাথে আর অনুমতি নিল যাবার ওদের বাড়ি ।
বিন্দুর অনুমতিতে একটা বুধবার মিষ্টি কিনে অনিতা গেল ওদের বাড়ি । বাড়িতে তখন বিন্দু, রতন আর বিন্দুর বাবা পরেশ বাবু। রতনের দাদু। অনিতার মেয়ে সোমাকে বিন্দু এক বোনের বাড়ি পাঠিয়ে দিয়েছিল।
সময় মেনে ঠিক সকাল দশটার সময় অনিতা পৌঁছাল ওদের বাড়ি । ওদের বাড়ি টা গোল। মাঝখানে উঠান।
বেল টিপতে বিন্দু এসে দরজা খুলে অনিতাকে দেখল।
বিন্দু: কাকে চাই।
অনিতা: আমি মানে।
বিন্দু: ও বুঝেছি।
আপাদমস্তক বিন্দু দেখে নিল অনিতাকে। অনিতা স্লিভলেস কালো ব্লাউজ আর শাড়ি ।
বিন্দু: ভিতরে আয়।
বিন্দুর মুখে তুইতোকারি শুনে চুপ করে যেতে হল অনিতাকে।
উঠানে দাঁড়াল অনিতা। মিষ্টির প্যাকেট দিল বিন্দুর হাতে।
উপরের বারান্দা থেকে গলা এল।
পরেশ: কে এল রে বিন্দু?
বিন্দু: ওই সোমার মা।
পরেশ: অঃ, ওই মাগীটা এসেছে। ভাল।
একটা ছেলে এসে পিছনে রোয়াকের ওপর দাঁড়াল । অনিতা বুঝল এই রতন।
বিন্দু: কি চাই?
অনিতা: না মানে দেখা করতে
বিন্দু: কি জন্য?
অনিতা চুপ করে গেল। কি বলবে।
বিন্দু: শোন। তুই যা করেছিস।
অনিতা: আমি মানে
বিন্দু: তুই ওই থানা পুলিশ করলি। আমার মা সেই ভয়েই মারা গেল।
সর্বৈব মিথ্যা । কিন্তু এখন ওদের হাতে। মানতে হল।
বিন্দু: কিছু বলবি?
অনিতা: আমি খুবই লজ্জিত তার জন্য ।
বিন্দু: মুখে লজ্জা । দেখে তো মনে হচ্ছে না।
অনিতা: আমি সত্যিই লজ্জিত ।
বিন্দু: তাই নাকি?
অনিতা: হ্যাঁ ।
বিন্দু: শুধু মুখে বললে তো হবেনা। সত্যিই লজ্জা পাশ কিনা দেখতে হবে তো।
অনিতা কিছুই বুঝতে পারছে না যে কিভাবে লজ্জা পাওয়া বোঝাবে। দাঁড়িয়ে আছে চুপ করে। এমন সময় বিন্দু ছেলের দিকে তাকাল।
বিন্দু: বাবু এই যে তোর সুন্দরী শাশুড়ি কি বলছে দেখ। বলছে নাকি খুব লজ্জিত।
রতন হাসছে দাঁড়িয়ে ।
বিন্দু: হ্যাঁ রে লজ্জা পেয়েছে মনে হচ্ছে?
রতন: না তো ।
বিন্দু: কিন্তু লজ্জিত বলছে তো। এক কাজ কর বাবু।
রতন: কি বল।
বিন্দু: যাও তোমার সুন্দরী শাশুড়িকে নীচের ঘরে নিয়ে যাও। আর একটু শাশুড়ি র জামাকাপড় গুলো খুলিয়ে ল্যাংটা করে নিয়ে এস। তাহলে বোধহয় লজ্জা পাবে।
অনিতা তো আকাশথেকে পড়ল।
বিন্দু: আর বাবু। ল্যাংটা করিয়ে কান ধরে নিয়ে আসবে।
Last edited: